বৃহস্পতিবার, ২৩ নভেম্বর, ২০১৭, ১০:০৫:৩৫

বিশ্বের সবচেয়ে আবেদনময়ী ও সুন্দরী মহিলা সেনারা

বিশ্বের সবচেয়ে আবেদনময়ী ও সুন্দরী মহিলা সেনারা

এক্সক্লুসিভ ডেস্ক : ইনি কোনও মডেল বা অভিনেত্রী নন। আপনি যদি সেটা ভাবেন তাহলে, ভুল ভাবছেন। পেশায় সেনাকর্মী, নাম মারিয়া মিরি ডোমার্ক (মাঝের ছবি)। রিয়েল লাইফে তাক লাগানো সুন্দরী ইজ়রায়েলের মহিলা সেনারা।

সেনাবাহিনীর প্রশিক্ষণের অবসরে শরীরী লাস্য প্রদর্শন করে আগেই শিরোনামে এসেছিলেন ইজ়রায়েলের মহিলা সেনারা। সেনা বললেই চোখে ভাসে যুদ্ধের ময়দানে দায়িত্বপ্রাপ্ত সৈনিকের কথা। যুদ্ধের ময়দানে দাঁড়িয়েও মজা করা তো দূরের কথা!

সেখানে একেবারে অন্য নজির গড়েছে ইজ়রায়েলি সেনার মহিলা বিগ্রেড। যুদ্ধের ময়দানে দাঁড়িয়েও যাঁরা অবলীলায় মজা করতে থাকেন কোন আতঙ্কই নাকি তাদের স্পর্শ করতে পারেন না! কী ভাবছেন, যুদ্ধের ময়দানে দাঁড়িয়ে জীবনকে উপভোগ করার এত সাহস কী দেখাতে পারেন কোনও সৈনিক।

শুনতে অবাক লাগলেও ব্যাপারটা অনেকাংশে সত্যি। তবে ঠিক যুদ্ধের ময়দান নয়, সেনাবাহিনীর প্রশিক্ষণের অবসরে নিজের শরীরী লাস্য প্রদর্শন করেছে ইজ়রায়েলি সেনার মহিলা বিগ্রেড। ক্রমশ তা জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে সোশাল মিডিয়ায়।

এরা দেখতে এতটাই সুন্দরী, যে একবার দেখলে কেউ আর চোখ সরাতে পারবে না। এতটাই রূপসী যে বিশ্বের নামীদামি সুন্দরীরা তাদের কাছে হার মানবে। এখন সোশাল মিডিয়ায় ঝড় তুলছে।

ইজ়রায়েলি মহিলা সেনাদের মধ্যে সবচেয়ে বেশি নজর কেড়েছেন মারিয়া মিরি ডোমার্ক। ইজ়রায়েলি মডেল মারিয়া হট ছবি সোশাল মিডিয়ায় উষ্ণতা ছড়াচ্ছে। ৮ লাখেরও বেশি ফলোয়ার তার ইনস্টাগ্রামে। খোলামেলা ছবিতে ভর্তি মারিয়া ইনস্টাগ্রাম পেজ।

ইতিমধ্যে বিশ্বের হটেস্ট সেনার তকমা পেয়েছেন মারিয়া। তিনি এখন ইনস্টাগ্রামের নতুন সেনসেশন। ইজ়রায়েলের সেনাবাহিনী বিশ্বের মধ্যে অন্যতম ভয়ঙ্কর সেনার মধ্যে একটি। ইজ়রায়েলে ১৮ বছরে পা দিলেই সবাইকে সেনাবাহিনীতে যোগ দিতে হয়। বাদ যায় না মেয়েরাও।

ইজ়রায়েলের সেনাবাহিনীতে যোগ দেওয়ার ক্ষেত্রে নারী-পুরুষ বলে কোনও বৈষম্য নেই। একটা বয়সের পর নারী-পুরুষ সবাইকে সেনাবাহিনীতে যোগ দিতে হয়। সেই মতো ইজ়রায়েলি মহিলারাও যোগ দেন সেনাবাহিনীতে।

ইজ়রায়েলের নিয়ম অনুযায়ী, দেশের সব মেয়েদেরই ১৮ বছর বয়স হওয়ার পরই সেনাবাহিনীতে যোগ দিতে হয়। অবাক হলেও এটাই সত্যি। ১৮ বছরের মধ্যে অন্তত দু’বছর সেনাবাহিনীর প্রশিক্ষণ নিতে হয়। সেনাবাহিনীতে যোগ দেওয়ার আগে কড়া প্রশিক্ষণ দেওয়া হয় মহিলাদের।

তাদের ভারী অস্ত্রশস্ত্র চালানো শেখানো হয়। গেরিলা হামলার প্রশিক্ষণও দেওয়া হয়। তবে রিয়েল লাইফে মারিয়ার মতো সবাই ভীষণ সুন্দরী। আর তারা যেমন নিজের রুপ নিয়ে সচেতন, তেমনি নিজেদের দেশের অখন্ডতা ও সার্বভৌমত্ব নিয়ে প্রতিজ্ঞাবদ্ধ।

এমটিনিউজ/এসএস

Follow করুন এমটিনিউজ২৪ গুগল নিউজ, টুইটার , ফেসবুক এবং সাবস্ক্রাইব করুন এমটিনিউজ২৪ ইউটিউব চ্যানেলে