আন্তর্জাতিক ডেস্ক : ভারতের করোনা আ'ক্রা'ন্তের সংখ্যা বাড়ছেই। আজ ভারতে করোনা সং'ক্র'মণ যেভাবে ছড়িয়েছে সেই ধা'রা বজায় থাকলে মে মাসের মাঝামাঝি আ'ক্রা'ন্তের সংখ্যা ১ লাখ থেকে ১৩ লাখ পর্যন্ত হতে পারে! দিন দশেক আগের তথ্যের ভিত্তিতে সত'র্ক করল আন্তর্জাতিক গবেষক দল।
দিল্লির স্কুল অব ইকনমিক্স, আমেরিকার মিশিগান বিশ্ববিদ্যালয়, জনস হপকিনস ইউনিভার্সিটির নানা শাখার গবেষকদের মিলিয়ে তৈরি হয় কোভ-ইন্ড-১৯ স্টাডি গ্রুপটি। তাদের বক্তব্য, সং'ক্রমণ মো'কাবেলায় অন্যান্য দেশের তুলনায় ভারতের ভূমিকা প্রশংসনীয়। প্রথম পর্বে ইতালি ও আমেরিকার ভূমিকা একরকম ছিল। ভারতের তেমন নয়। প্রথম থেকেই আ'ক্রান্তের সংখ্যা নিয়'ন্ত্রণে জো'র দিয়েছে ভারত।
কিন্তু সম'স্যার জায়গাটা হল, র'ক্তপরীক্ষার সীমাব'দ্ধতা। আসলে যে কতোজন আ'ক্রা'ন্ত, সেই তথ্যটা নেই। সেটাই বি'প'জ্জ'নক। অবস্থাটা ব'দলাতে হলে ভারতকে এদিকে নজর দিতে হবে। ক'ঠো'রভাবে সং'ক্র'মণ প্রতিরো'ধ করতে হবে। ১৬ মার্চ পর্যন্ত পাওয়া তথ্যের ভিত্তিতে তৈরি হয়েছে গবেষণাপত্রটি। এর মধ্যে ভারতের বিভিন্ন রাজ্যে ক'ড়াক'ড়ি বেড়েছে, মঙ্গলবার মাঝরাত থেকে সারা দেশেই জা'রি হয়েছে লকডাউন।
ভারতে জনসংখ্যা পিছু চিকিত্সা-বন্দোবস্তের সীমাবদ্ধতাও তুলে ধ'রা হয়েছে রিপোর্টে। বিশ্ব ব্যাংকের তথ্য ব্যবহার করে বলা হয়েছে, ভারতে ১০০০ মাথাপিছু হাসপাতালের শয্যার সংখ্যা ০.৭, যেখানে আমেরিকায় সংখ্যাটা ২.৮, ইতালিতে ৩.৪, চীনে ৪.২, ফ্রান্সে ৬.৫, দক্ষিণ কোরিয়ায় ১১.৫। সূত্র: আজকাল।