আন্তর্জাতিক ডেস্ক : নাগার্নো-কারাবাখ নিয়ে আর্মেনিয়া ও আজারবাইজানের মধ্যকার এক মাস ধরে চলমান যুদ্ধে আজারবাইজানের সেনাবাহিনী দখলদার আর্মেনিয়ার কাছ থেকে এখন পর্যন্ত তিনটি শহর, তিনটি এলাকা ও ১৩৩ টি গ্রাম দখল মুক্ত করে।
এগুলোর মধ্যে জাবরাইল জেলা শহর ও এই জেলার ৫০টি গ্রাম, ফুজুলি জেলা শহর ও এর ৩০ গ্রাম, জাঙ্গিলান শহর মিনজিভান, আগাবেন্দ এলাকা ও ৩২ গ্রাম নিজেদের দখলে নেয়। এছাড়াও হাদরুত এলাকা, খোজাভেন্দ জেলার ১৮টি গ্রাম ও তাতার জেলার তিনটি গ্রাম আজারবাইজানের দখলে আসে। কৌশলগত গুরুত্বপূর্ণ আগদের জেলা ও মুরভড্যাগও আজেরি সেনাদের দখলে আসে বলে জানায় আজারবাইজান।
এদিকে ২৬ অক্টোবর শুরু হওয়া যুদ্ধবিরতি ভঙ্গ করে আজারবাইজানের বেসমারিক এলাকায় হামলা চালাচ্ছে আর্মেনিয়া। গত ২৭-২৭ অক্টোবর চালানো হামলায় ২৬ বেসমারিক নাগরিক নিহত হয়েছে বলে জানিয়েছে আজারবাইজান।
বিশাল এলাকা আজারবাইজানের দখলে: নাগার্নো-কারাবাখ নিয়ে আর্মেনিয়া ও আজারবাইজানের মধ্যকার এক মাস ধরে চলমান যুদ্ধে আজারবাইজানের সেনাবাহিনী দখলদার আর্মেনিয়ার কাছ থেকে এখন পর্যন্ত তিনটি শহর, তিনটি এলাকা ও ১৩৩ টি গ্রাম দখল মুক্ত করে।
এগুলোর মধ্যে জাবরাইল জেলা শহর ও এই জেলার ৫০টি গ্রাম, ফুজুলি জেলা শহর ও এর ৩০ গ্রাম, জাঙ্গিলান শহর মিনজিভান, আগাবেন্দ এলাকা ও ৩২ গ্রাম নিজেদের দখলে নেয়।
এছাড়াও হাদরুত এলাকা, খোজাভেন্দ জেলার ১৮টি গ্রাম ও তাতার জেলার তিনটি গ্রাম আজারবাইজানের দখলে আসে। কৌশলগত গুরুত্বপূর্ণ আগদের জেলা ও মুরভড্যাগও আজেরি সেনাদের দখলে আসে বলে জানায় আজারবাইজান।
এদিকে ২৬ অক্টোবর শুরু হওয়া যুদ্ধবিরতি ভঙ্গ করে আজারবাইজানের বেসমারিক এলাকায় হামলা চালাচ্ছে আর্মেনিয়া। গত ২৭-২৭ অক্টোবর চালানো হামলায় ২৬ বেসমারিক নাগরিক নিহত হয়েছে বলে জানিয়েছে আজারবাইজান।
নাগার্নো-কারাবাখ অঞ্চলটি আন্তর্জাতিকভাবে আজারবাইজানের ভূখণ্ড হিসেবে স্বীকৃত। তবে ওই অঞ্চলটি জাতিগত আর্মেনীয়রা ১৯৯০’র দশক থেকে নিয়ন্ত্রণ করছে। এবার নিজেদের এই ভূখণ্ড দখলে নিতে সেপ্টেম্বরের ২৭ তারিখ থেকে আর্মেনিয়ার বিরুদ্ধে অভিযান শুরু করে আজারবাইজান। সূত্র : অ্যাজভিশন