নিউজ ডেস্ক : বঙ্গবন্ধুকে সপরিবারে হ'ত্যার পরদিনের ঘটনা। খু'নি আব্দুল মাজেদ নি'র্যাতন শুরু করেন বর্ষিয়ান আওয়ামী লীগ নেতা তোফায়েল আহমেদের এপিএস-এর ওপর। অ'ত্যা'চার চলতেই থাকে। একপর্যায়ে মৃ'ত্যুর কোলে ঢলে পড়েন তিনি। এরপর লা'শ ভাসিয়ে দেন বুড়িগঙ্গার স্রোতে। সেই লা'শের হ'দিস মেলেনি আর।
পরে দুই খু'নি মাজেদ ও শাহরিয়ার মিলে তোফায়েল আহমেদকে আ'টক করেন। শুরু করেন তার ওপরও অমানুষিক নি'র্যাতন। আবেগ আ'প্লুত হয়ে সেই দিনের প্রতি'ক্রিয়া জানান তোফায়েল আহমেদ। বলেন, 'আমি ওর ফাঁ'সি চাই। ও কেবল বঙ্গবন্ধুর খু'নের সঙ্গে জড়িত নয়, পরে আরো অনেক আওয়ামী লীগ নেতার ওপর অ'ত্যা'চার করেছে ও। ও একটা খুনি'। ওর দ্রুত ফাঁ'সি চাই।'
বঙ্গবন্ধু হ'ত্যা মামলায় আবদুল মাজেদসহ ১২ আসামিকে ২০০৯ সালে মৃ'ত্যুদ'ণ্ডাদেশ দেওয়া হয়। সূত্র মতে, এর আগে লিবিয়া ও পাকিস্তানে আ'ত্মগো'পনে ছিলেন মাজেদ। ১৯৯৫ সালের দিকে বাংলাদেশ থেকে ভারতে যান তিনি। সেখান থেকে পাকিস্তানে, এরপর লিবিয়ায় যান। ২০১৬ সালে আবার ভারতে ফেরেন তিনি।
গতকাল মঙ্গলবার আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পক্ষ থেকে জানানো হয় পলা'তক খু'নি আবদুল মাজেদকে গ্রেপ্তার করার বিষয়টি। গতকালই তাকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। গতকাল দুপুরে ঢাকার মুখ্য মহানগর হাকিম আদালতের নির্দে'শে মাজেদকে কারাগারে পাঠানো হয়। দুপুর ১২টার দিকে তাকে আদালতে হাজির করা হলে মুখ্য মহানগর হাকিম জুলফিকার হায়াৎ নিজেই শুনানি গ্রহণ করেন।