মোহাম্মাদ এ আরাফাত : আওয়ামী লীগ মুক্তিযু'দ্ধের নেতৃত্বদানকারী দল। কাজেই আওয়ামী লীগে যু'দ্ধাপরাধী বা রাজাকার থাকার কোনো কারণ নেই। রাজাকারদের ‘মৌলবাদী’ রাজনীতির বিরু'দ্ধেই আওয়ামী লীগের রাজনীতি। অর্থাৎ, আওয়ামী লীগের রাজনীতিই মৌলবাদের বিপক্ষে প্রগতির রাজনীতি। তবুও দেখা গেছে, আওয়ামী লীগেও জামাত-শিবির বা রাজাকার-যু'দ্ধাপরাধীরা বিভিন্ন সময়ে অনুপ্রবেশ করেছে। শুধু অনুপ্রবেশই করেনি, কিছু কিছু ক্ষেত্রে তাদের দাপটে আওয়ামী লীগের ত্যাগী নেতা-কর্মীদের টিকে থাকাও ক'ঠিন ছিলো।
এই অনুপ্রবেশকারী জামায়াত-শিবির বা রাজাকার-যু'দ্ধাপরাধীরা ঠিকাদারি থেকে জমি দ'খল সবকিছুই করতো আওয়ামী লীগের নামে। জননেত্রী শেখ হাসিনা এখন সেখানেও ব্যবস্থা নিচ্ছেন। ফরিদপুরের সেই দৃশ্যপট এখন পা'ল্টে গেছে। অনুপ্রবেশকারি জামাত-শিবির বা রাজাকার-যু'দ্ধাপরাধী দা'পুটেরা কেউ কারাগারে কেউবা আত্মগোপনে। আর ফরিদপুর আওয়ামী লীগ বলছেন, তারা পাপমুক্ত হয়েছেন। জননেত্রী শেখ হাসিনা একে একে সব সমস্যার সমাধানই করছেন। ফেসবুক থেকে