সোমবার, ২৮ সেপ্টেম্বর, ২০২০, ০৭:২৬:৩৭

জননেত্রী শেখ হাসিনা: সংগ্রাম ও সাফল্যের ৭৩ বছর

জননেত্রী শেখ হাসিনা: সংগ্রাম ও সাফল্যের ৭৩ বছর

নিউজ ডেস্ক : আজীবন সংগ্রা'মী শেখ হাসিনা। বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী, ক্ষ'মতাসীন রাজনৈতিক দল আওয়ামী লীগের সভাপতিও তিনি। বেড়ে ওঠার সময়টাতে বাবাকে খুব একটা কাছে পাননি, বড় হওয়ার পরও না। তার বাবা জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ব্যস্ত থাকতেন রাজনীতি নিয়ে।

শেখ হাসিনাও ছাত্ররাজনীতির পাঠ শেষে অনেক ত্যা'গ ও জ'টিল পথ পেরিয়ে আওয়ামী লীগের সভাপতি হলেন, যখন তিনি ভারতে একরকম উ'দ্বা'স্তুর মতো জীবন-যাপন করেছেন। বর্তমানে তিনি চতুর্থবারের মতো এদেশের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। শুধু চার বার সরকার প্রধানই নন, তার জীবন এখন সাফল্যের পাতায় পরিপূর্ণ। 

বিশ্বরাজনীতির অন্যতম আলোচিত চরিত্র তিনি। একজন সফল রাষ্ট্রনায়কও বলা হয় তাকে। এই পথ পরিক্রমায় তিনি আন্তর্জাতিক পুরস্কার পেয়েছেন ৩৮টি। সরকার প্রধান হিসেবে তার হাত দিয়েই গঙ্গার পানি বণ্টন চুক্তি, সমুদ্রসীমা জয়, পার্বত্য শান্তি চুক্তি, ভারতের সঙ্গে করা সীমানা চু'ক্তির বাস্তবায়ন এবং বাংলা ভাষা আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা হিসেবে স্বীকৃতি পেয়েছে।

টানা ৩৯ বছর ধ'রে আওয়ামী লীগের সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন শেখ হাসিনা। প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করছেন চার মেয়াদে। এগুলো হলো— ১৯৯৬-২০০১, ২০০৯-২০১৪, ২০১৪-২০১৮ এবং বর্তমান মেয়াদ। এছাড়া রাজপথে থেকে নেতৃত্ব দিয়েছেন স্বৈ'রাচা'রবিরো'ধী আ'ন্দো'লনেরও। এদেশের গণতন্ত্র বিকাশে এবং রাজনীতিতে গুণগত পরিবর্তনেও রয়েছে তার প্রভূত ভূমিকা।

দীর্ঘদিন পরে হলেও তিনি দেশে দুটি ক্ষ'মাহী'ন অ'পরা'ধের বিচার করে দেশ-আন্তর্জাতিক মহলে সুনাম কুড়িয়েছেন। এর একটি জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে সপরিবারে হ'ত্যা এবং অপরটি যু'দ্ধাপরা'ধীদের বিচার। পাশাপাশি স'ন্ত্রা'স ও জ'ঙ্গিবা'দ দমন করে তিনি হয়েছেন প্রশংসনীয়। খুব অল্প সময়ের মধ্যে তিনি দেশকে নিয়ে এসেছেন স্বল্প মধ্যম আয়ের দেশের মর্যাদায়।

আজকের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা একজন সুলেখকও বটে। তার প্রকাশিত কমপক্ষে ১১টি বই রয়েছে। পাশপাশি বঙ্গবন্ধুর আত্মজীবনী এবং বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে বেশ কয়েকটি বই সম্পাদনাও করেছেন তিনি। রাজনীতি ও জনকল্যাণে তার অবদানের স্বীকৃতি স্বরূপ বৃটিশ মিডিয়া 'চ্যালেন-ফোর'' তাকে 'মাদার অব হিউম্যানিটি' এবং ফোর্বস কর্তৃক 'লেডি অব ঢাকা' উপাধিতে ভূষিত করেছে।

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও বেগম ফজিলাতুন্নেসা মুজিবের পাঁচ সন্তানের মধ্যে জ্যেষ্ঠ শেখ হাসিনা। গোপালগঞ্জ জেলার টুঙ্গিপাড়ায় ১৯৪৭ সালের ২৮ সেপ্টেম্বর তিনি জন্মগ্রহণ করেন। শেখ হাসিনা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ১৯৭৩ সালে স্নাতক ডিগ্রি লাভ করেন। তিনি বাংলাদেশ ছাত্রলীগের প্রার্থী হিসেবে নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে সরকারি ইন্টারমিডিয়েট গার্লস কলেজের ছাত্রসংসদে সহ-সভাপতি ছিলেন। 

তিনি এই কলেজ শাখা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক এবং পরের বছর সভাপতি ছিলেন। শেখ হাসিনা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগের একজন সদস্য এবং ছাত্রলীগের রোকেয়া হল শাখার সাধারণ সম্পাদক ছিলেন। ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে পরিবারের অধিকাংশ সদস্যসহ নি'র্ম'মভাবে হ'ত্যা করা হয়। শেখ হাসিনা ও তার ছোট বোন শেখ রেহানা সে সময় পশ্চিম জার্মানিতে অবস্থান করায় বেঁচে যান। 

পরবর্তীকালে তিনি রাজনৈতিক আশ্রয়ে ৬ বছর ভারতে অবস্থান করেন। ১৯৮০ সালে ইংল্যান্ডে থেকে স্বৈ'রাচা'রবিরো'ধী আ'ন্দো'লন শুরু করেন শেখ হাসিনা। ১৯৮১ সালে শেখ হাসিনার অনুপ'স্থি'তিতে তাকে সর্বসম্মতিক্রমে আওয়ামী লীগের সভাপতি নির্বাচিত করা হয়। ছয় বছরের নি'র্বা'সিত জীবন শেষে ১৯৮১ সালের ১৭ মে দেশে ফিরে আসেন তিনি।

১৯৮১ সালে দেশে ফিরে গণতন্ত্র পু'নরু'দ্ধারের সং'গ্রামে লি'প্ত হওয়ার পরপরই শেখ হাসিনা শা'সকগো'ষ্ঠীর রো'ষান'লে পড়েন। তাকে বারবার কারাগারে রাখা হয়। শেখ হাসিনাকে হ'ত্যার জন্য কমপক্ষে ১৯ বার স'শ'স্ত্র হা'মলা করা হয়। ১৯৮৩ সালের ১৫ ফেব্রুয়ারি সাম'রিক সরকার তাকে আ'টক করে ১৫ দিন কারাগারে রাখে। ১৯৮৪ সালের ফেব্রুয়ারি এবং নভেম্বর মাসে তাকে দু'বার গৃহব'ন্দি করা হয়। 

১৯৮৫ সালের ২ মার্চ তাকে আ'টক করে প্রায় ৩ মাস গৃ'হব'ন্দি করে রাখা হয়। ১৯৮৬ সালের ১৫ অক্টোবর থেকে তিনি ১৫ দিন গৃ'হব'ন্দি ছিলেন। ১৯৮৭ সালের ১১ নভেম্বর তাকে গ্রে'ফতার করে এক মাস কারাগারে রাখা হয়। ১৯৮৯ সালের ২৭ ফেব্রুয়ারি শেখ হাসিনা গ্রেফতার হয়ে গৃহব'ন্দি হন। ১৯৯০ সালের ২৭ নভেম্বর শেখ হাসিনাকে বঙ্গবন্ধু ভবনে গৃহব'ন্দি করে রাখা হয়।

২০০৭ সালের ১৬ জুলাই সামরিক বা'হি'নী সমর্থিত তত্ত্বাবধায়ক সরকার শেখ হাসিনাকে গ্রে'ফ'তার করে সংসদ ভবন চত্বরে সাব জেলে পাঠায়। প্রায় এক বছর পর ২০০৮ সালের ১১ জুন তিনি মুক্তিলাভ করেন। শেখ হাসিনাকে হ'ত্যার উদ্দেশ্যে উল্লেখযোগ্য হা'ম'লাগুলোর মধ্যে রয়েছে— ১৯৮৭ সালের ১০ নভেম্বর সচিবালয় ঘেরাও কর্মসূচি পালনকালে তাকে লক্ষ্য করে পুলিশের গু'লিব'র্ষণ। এতে যুবলীগ নেতা নূর হোসেন, বাবুল ও ফাত্তাহ নিহত হন। 

জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে তাকেসহ তার গাড়ি ক্রেন দিয়ে তু'লে নেওয়ার চেষ্টা করা হয়। ১৯৮৮ সালের ২৪ জানুয়ারি চট্টগ্রাম কোর্ট বিল্ডিংয়ের সামনে শেখ হাসিনাকে ল'ক্ষ্য করে এরশাদ সরকারের পুলিশ বা'হি'নী লাঠিচা'র্জ ও গু'লিব'র্ষ'ণ করে। এ ঘটনায় শেখ হাসিনা অ'ক্ষ'ত থাকলেও ৩০ জন আওয়ামী লীগ নেতাকর্মী শহীদ হন। লালদীঘির ময়দানে ভাষণদানকালে তাকে লক্ষ্য করে দুই বার গু'লি করা হয়। জনসভা শেষে ফেরার পথে আবারও তার গাড়ি ল'ক্ষ্য করে গু'লি করা হয়।  

১৯৯১ সালের ১১ সেপ্টেম্বর জাতীয় সংসদের উপ-নির্বাচন চলাকালে তাকে লক্ষ্য করে গু'লিব'র্ষ'ণ করা হয়। ১৯৯৪ সালে ঈশ্বরদী রেল স্টেশনে ট্রেনে তার কামরা ল'ক্ষ্য করে অবিরাম গু'লিব'র্ষ'ণ করা হয়। ২০০০ সালে কোটালীপাড়ায় হেলিপ্যাডে এবং শেখ হাসিনার জনসভাস্থলে ৭৬ কেজি ও ৮৪ কেজি ওজনের দু'টি বো'মা পুঁতে রাখা হয়। বিএনপি সরকারের সময় সবচেয়ে প্রা'ণঘা'তী হা'ম'লা হয় ২০০৪ সালের ২১ আগস্ট। 

ওইদিন বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউয়ে এক জনসভায় বক্তব্য শেষ করার পরপরই তাকে ল'ক্ষ্য করে এক ডজনেরও বেশি আর্জেস গ্রে'নে'ড ছোড়া হয়। লো'মহ'র্ষ'ক সেই হা'মলায় শেখ হাসিনা প্রাণে র'ক্ষা পেলেও আইভি রহমানসহ তার দলের ২২ নেতাকর্মী নিহ'ত হন এবং পাঁচশ'র বেশি মানুষ আ'হ'ত হন। শেখ হাসিনা নিজেও কানে আ'ঘা'ত পান। প্রধানমন্ত্রীর ৩৮টি আন্তর্জাতিক পুরস্কারের মধ্যে সর্বশেষটি পান গত সোমবার (২৩ সেপ্টেম্বর)। 

টিকাদান কর্মসূচিতে বাংলাদেশের সফলতা  প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে 'ভ্যাকসিন হিরো' পুরস্কার দেয় গ্লোবাল অ্যালায়েন্স ফর ভ্যাকসিনেশন এবং ইমিউনাইজেশন (জিএভিআই)। এর আগে গত ১৬ সেপ্টেম্বর 'ড. কালাম স্মৃতি ইন্টারন্যাশনাল এক্সেলেন্স অ্যাওয়ার্ড-২০১৯' পেয়েছেন শেখ হাসিনা। খ্যাতনামা বিজ্ঞানী, ভারতের সাবেক রাষ্ট্রপতি ড. এ পি জে আব্দুল কালামের স্মৃতির উদ্দেশ্যে এ পুরস্কার প্রবর্তিত হয়। 

এর আগে চলতি বছরের মার্চে আন্তর্জাতিক নারী দিবস উপলক্ষে প্রধানমন্ত্রীকে 'লাইফটাইম কন্ট্রিবিউশন ফর উইমেন এমপাওয়ারমেন্ট অ্যাওয়ার্ড'-এ ভূষিত করে ইনস্টিটিউট অব সাউফ এশিয়ান উইমেন। রোহিঙ্গাদের আশ্রয়দানের দায়িত্বশীল নীতি ও মানবিক সাহায্য প্রদান এবং রোহিঙ্গা ইস্যুত দূ'রদ'র্শী নেতৃত্বের জন্য প্রধানমন্ত্রী দু'টি আন্তর্জাতিক অ্যাওয়ার্ড আইপিএস ইন্টান্যাশনাল অ্যাচিভমেন্ট অ্যাওয়ার্ড এবং ২০১৮ স্পেশাল ডিসটিংশন অ্যাওয়ার্ড ফর লিডারশিপ অর্জন করেন। 

বিশ্বের শীর্ষস্থানীয় সংবাদ সংস্থা ইন্টার প্রেস সার্ভিস (আইপিএস) এবং নিউইয়র্ক, জুরিখ ও হংকংভিত্তিক অলাভজনক তিনটি ফাউন্ডেশনের নেটওয়ার্ক গ্লোবাল হোপ কোয়ালিশন গত বছরের ২৮ সেপ্টেম্বর দু'টি অ্যাওয়ার্ড প্রদান করে শেখ হাসিনাকে সম্মাননা জানায়। বাংলাদেশে নারী শিক্ষা এবং উদ্যোক্তা সৃষ্টিতে অসামান্য নেতৃত্বের জন্য প্রধানমন্ত্রী গত বছরের ২৭ এপ্রিল গ্লোবাল উইমেন'স লিডারশিপ অ্যাওয়ার্ড গ্রহণ করেন।

চতুর্থবার নির্বাচিত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তার প্রথম মেয়াদে ১৯৯৮ সালে ইউনেস্কো থেকে 'হুপে-বোয়ানি' শান্তি পুরস্কার লাভ করেন। আন্তর্জাতিক অ্যাকাডেমিক কমিউনিটি শেখ হাসিনার অবদানের স্বীকৃতি হিসেবে যুক্তরাষ্ট্র, ব্রিটেন, অস্ট্রেলিয়া, বেলজিয়াম এবং ভারতের বিখ্যাত বিশ্ববিদ্যালয় থেকে আইন, সাহিত্য, লিবারেল আর্টস এবং মানবিক বিষয়ে ৯টি সম্মানসূচক ডক্টরেট ডিগ্রি প্রদান করেছে। ২০১০ সালে প্রধানমন্ত্রী স'হস্রা'ব্দ উন্নয়ন লক্ষ্যসমূহ (এমডিজি) অর্জনে বিশেষ করে শিশু মৃ'ত্যুর হা'র হ্রা'সে অবদানের জন্য জাতিসংঘের অ্যাওয়ার্ড লাভ করেন। 

২০১৫ সালে জাতিসংঘের টেকসই উন্নয়ন ল'ক্ষ্যমাত্রা (এসডিজি) অর্জনে আইসিটি'র ব্যবহারে প্র'চা'রণার জন্য শেখ হাসিনাকে 'আইসিটি সাসটেইনেবল ডেভেলপমেন্ট অ্যাওয়ার্ড' প্রদান করা হয়। উইমেন ইন পার্লামেন্ট (ডব্লিউআইপি) ও ইউনেস্কো বাংলাদেশ প্রধানমন্ত্রীকে 'ডব্লিউআইপি গ্লোবাল ফোরাম অ্যাওয়ার্ড' প্রদান করে। এছাড়াও নারী শিক্ষা প্রসারের জন্য ২০১৪ সালের সেপ্টেম্বর মাসে শেখ হাসিনাকে 'ট্রি অব পিস' পুরস্কার দেওয়া হয়।

প্রধানমন্ত্রী ২০১১ ও ২০১৩ সালে দু'বার সাউথ-সাউথ অ্যাওয়ার্ড লাভ করেন। এছাড়াও পার্ল এস বাক অ্যাওয়ার্ড (১৯৯৯) সিইআরইএস পদক, মাদার তেরেসা পদক, এমকে গান্ধী পদক, ইন্দিরা গান্ধী শান্তি পুরস্কার (২০০৯), ইন্দিরা গান্ধী স্বর্ণ পদক, হেড অব স্টেট পদক, গ্লোবাল ডাইভারসিটি অ্যাওয়ার্ড (২০১১, ২০১২) ও নেতাজী স্মৃতি পুরস্কার (১৯৯৭) পেয়েছেন তিনি। ১৯৯৭ সালে যুক্তরাজ্যের অ্যালবার্টা ডান্ডি বিশ্ববিদ্যালয় শেখ হাসিনাকে সম্মানসূচক ডক্টর অব লিবারেল আর্টস এ ভূষিত করে। 

এছাড়াও তাকে যুক্তরাষ্ট্রের বোস্টন বিশ্ববিদ্যালয় ও জাপানের ওয়াসেদা বিশ্ববিদ্যালয় সম্মানসূচক ডক্টর অব ল' প্রদান করে। ১৯৯৯ সালে ভারতের বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যালয় শেখ হাসিনাকে দেসিকোত্তামা ডিগ্রি এবং অস্ট্রেলিয়ার জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় সম্মানসূচক ডক্টর অব ল' ডিগ্রি প্রদান করে। ২০০৫ সালে রাশিয়ার পিপলস ফ্রেন্ডশিপ বিশ্ববিদ্যালয়ও বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীকে সম্মানসূচক ডক্টরেট ডিগ্রি প্রদান করে। দেশে ১৯৯৯ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শেখ হাসিনাকে সম্মানসূচক ডক্টর অব ল' ডিগ্রি প্রদান করে।

এছাড়া বিশ্বের সৎ নেতৃত্বের তালিকায় শেখ হাসিনার অবস্থান তৃতীয়। বিশ্ব রাজনীতি নিয়ে গবেষণা প্রতিষ্ঠান 'পিপলস অ্যান্ড পলিটিক্স' ২০১৯ এর গবেষণায় এই ত'থ্য উঠে আসে। যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক সাময়িক ফোর্বসের বিশ্বের ক্ষ'মতাধর ১০০ নারীর তালিকায় শেখ হাসিনার অবস্থান ৩০তম দেখানো হয়। ২০১৮ সালে টাইম ম্যগাজিনের প্রভা'বশা'লী ১০০ ব্যক্তির তালিকায় নাম এসেছে শেখ হাসিনার (লিডার্স ক্যাটাগরিতে ২৭ জন ব্যক্তির মধ্যে তিনি ২১তম)।

Follow করুন এমটিনিউজ২৪ গুগল নিউজ, টুইটার , ফেসবুক এবং সাবস্ক্রাইব করুন এমটিনিউজ২৪ ইউটিউব চ্যানেলে