স্পোর্টস ডেস্ক : বৃহস্পতিবার খেলার মাঠে ঘটে এক অদ্ভুত ঘটনা। সাকিব আল হাসান মুহূর্তেই রেগে যান। ম্যাচ পরিচালনার দায়িত্বে থাকা আম্পায়ার বুঝে উঠতে পারছিলেন না কিছুই।
সাকিবদের দেয়া টার্গেটের জবাবে ব্যাট করতেছিলেন মুশফিকরা। ম্যাচ তখনও খানিকটা সাকিবদের নিয়ন্ত্রণে। মুশফিকদের ব্যাটিং সেসনের ৪র্থ ওভারের ঘটনা এটি। তখনই আম্বায়ারের সাথে তর্কে জড়ান সাকিব।
পরে ১৩ তম ওভারের শেষ বলে কটবিহাইন্ডের আবেদন করেন রংপুরের উইকেটকিপার মিঠুন ও বোলিংয়ে থাকা থিসারা পেরেরা। পরে সবাই যেন উইকেট পাওয়ার আনন্দে মেতে ওঠে।
কিন্তু এই আবেদন-উদযাপনে সাড়া দেননি আম্পায়ার তানবীর। আর তাতেই যেন আম্বায়ারকে মারার অঙ্গভঙ্গি করে তেড়ে আসেন সাকিব। আপর প্রান্তের আম্পায়ার শরফুদৌলা এসে দুই জনের মাঝে এসে দাঁড়ান। আম্পায়ারকে কি মারতে গিয়েছিলেন সাকিব? সৃষ্টি হয়েছে এই প্রশ্নের।
পরে অবাক হন তানবীর। এই ঘটনার জন্য অনেকটাই বেঁচে গেলেন সাকিব। ক্রিকেটে আজীবন নিষিদ্ধ হওয়ার মত অপরাধ এটি। আন্তর্জাতিক টুর্নামেন্ট হলে মোটেই রেহাই মিলত না সাকিবের।
সাকিব বিচেনায় ও ভুল স্বীকার করায় অনেকটাই লঘু শাস্তি দেয়া হয়েছে তাকে। ঘটনার জন্য তাকে এক ম্যাচ নিষিদ্ধ ও ২০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে।
২৬ নভেম্বর ২০১৫/এমটিনিউজ২৪/হাবিব/এইচআর