স্পোর্টস ডেস্ক : বাংলাদেশে যেদিন প্রথম ব্যক্তি করোনা ভাইরাসে আ'ক্রা'ন্ত হয় সেই দিন থেকে শুরু। ওইদিনই মাস্কের দাম বেড়ে যায় পাঁচ-ছয় গুণ। এরপর বাড়তে থাকে হ্যান্ড স্যানিটাইজারের দাম। পাশাপাশি নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের। ফলে সাধারণ জনগণের ধরাছোঁয়ার বাইরে চলে গিয়েছে। আর এসব করছেন এক শ্রেণীর অসাধু ব্যবসায়ীরা।
আর তাদের উপর ব্যা'পক চ'টেছেন বাংলাদেশ জাতীয় ক্রিকেট দলের পেসার রুবেল হোসেন। সামাজিক মাধ্যমে বরাবরই প্রশংসনীয় ভূমিকা রেখে থাকেন রুবেল। এবার করোনা ভাইরাস মহামা'রি আকারে ছড়িয়ে পড়ার সময়ে অসাধু ব্যবসায়ীদের উপর রা'গ গো'পন করতে পারেননি তিনি।
নিজের ভেরিফাইড ফেসবুক পেজে লিখেছেন, 'লো'ভী ও নি'র্ম'ম জাতি আমরা। চায়নাতে এতো বড় একটা বিপ'র্যয় গেল মাস্কের দাম কমিয়ে দিল উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান, কারণ তারা মানুষ। আর করোনার নাম শুনেই ৫ টাকার মাস্ক ৫০ টাকা, আর ২০ টাকার মাস্ক ১০০/১৫০ টাকা! কারণ আমরা লো'ভী অমানুষ!'
রুবেললিখেছেন, 'শ্রদ্ধার সাথে স্মরণ করছি একাত্তরের সেই বীর সন্তানদের যাদের মিলিত প্রচেষ্টায় আমরা পেয়েছি এই স্বাধীনতা। অথচ আজ কেন এই বি'প'র্যয় আমরা সবাই এক নই। কেন? মাস্ক, স্যানিটাইজার এবং মুদি বাজারের সমস্ত জিনিসপত্রের দাম বেড়েই চলেছে ধি'ক্কার জানাই ওই সমস্ত লো'ভী মুনাফাখো'র ব্যবসায়ীদের যারা কৃ'ত্রিম সং'কট তৈরি করে দাম বাড়াচ্ছে তারাই আসলে দেশের করোনা ভাইরাস।'
সারা বিশ্বের মতো করোনা ভাইরাস বিশ্বব্যাপী মহামা'রি আকার ধারণ করেছে বাংলাদেশেও। ক্রীড়া ক্ষেত্রেও সব আসর স্থ'গিত করা হয়েছে। ব'ন্ধ হয়ে গেছে সব ধরণের শিক্ষা প্রতিষ্ঠান। দেশে এখন পর্যন্ত দুইজনের মৃ'ত্যুসহ ২৪ জন আ'ক্রা'ন্ত হয়েছে। কোয়ারেন্টিনে আছেন প্রায় ১৪ হাজার মানুষ। আর এ বি'প'র্যয়ের লো'ভী মুনা'ফাখো'র ব্যবসায়ীরা অতি'রিক্ত লাভের আশায় সব কিছুর দাম বাড়িয়ে দিয়েছেন। তাই স্বাভাবিকভাবেই নিজেকে সং'য'ত রাখতে পারেননি রুবেল।