সিলেট থেকে : সিলেটের জৈ'ন্তাপুরে স্ত্রীর সহযো'গিতায় বিশ্ববিদ্যালয়ের এক ছাত্রীকে ধ'র্ষ'ণ করে চি'ত্র ধা'র'ণ করেছে তার দুঃ'স'ম্পর্কের খালু কয়েছ আহমদ। ধ'র্ষ'ক কয়েছ আহমদ জৈ'ন্তাপুর উপজেলার কমলা বাড়ি মোকামটিলা গ্রামের রেনু মিয়ার ছেলে স্ত্রী এবং তার সুমি বেগম নিজপাট ইউনিয়নের ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সভাপতি।
এ ঘ'ট'নায় শুক্রবার রাতে গোলাপগঞ্জ ও মোগলাবাজার থানার সীমা'ন্ত এলাকা থেকে কয়েছ আহমদ ও সুমি বেগমকে গ্রে'ফ'তার করা হয়। র্যাব-৯ এর অ'পা'রে'শন অফিসার এএসপি সত্যজিত ঘোষ জানান, কয়েছ মা'দ'ক ব্যবসার স'ঙ্গে জ'ড়ি'ত। তার স্ত্রী সুমি দে'হ ব্য'বসার সঙ্গে স'ম্পৃ'ক্ত। তারা বিশ্ববিদ্যালয়ে ওই ছাত্রীকে ধ'র্ষ'ণ ও চি'ত্র ধা'র'ণ করার কথা স্বী'কার করেছে র্যাবের কাছে।
র্যাবের এই কর্মকর্তা জানান, সুমির বি'রু'দ্ধে এ ধ'রনের একা'ধিক অভি'যোগ রয়েছে। মেয়েদের ন'গ্ন ছবি দিয়ে অনেক মেয়ের জী'বন ন'ষ্ট করেছে। শনিবার গ্রেফ'তারকৃ'তদের জৈ'ন্তাপুর থানা পুলিশ আদা'লতে পা'ঠালে আদা'লত জে'ল হা'জতে পা'ঠিয়ে দিয়েছে। ধ'র্ষ'ণের শি'কার ওই ছাত্রী সিলেটের একটি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের এলএলবি ১ম সেমিস্টারে শিক্ষার্থী।
পুলিশ জানায়, করোনার কারণে ওই ছাত্রীটি গ্রামের বাড়িতে ছিল। এ সময় দুঃ'স'ম্পর্কের খালা সুমির সঙ্গে তার স'ম্প'র্ক হয়। চ'তু'র সুমি ছাত্রীর বাড়িতে ঘ'ন ঘ'ন আসা যাওয়া করে। মহিলা আওয়ামী লীগের সভাপতি হ'ওয়ার সু'বা'দে ঘ'টনার দিন তার বাড়িতে ২ মে ইফতার পা'র্টির আয়োজন করে সুমি।
ওই ছাত্রীকেও ইফতার পা'র্টিতে নিয়ে যায়। ইফতারের পর রাত ৮টার দিকে চায়ের সঙ্গে চে'ত'নানা'শক ওষধ খা'ইয়ে অ'জ্ঞা'ন করে বিশ্বইবদ্যালয়ের ওই ছাত্রীকে। প্রথমে ন'গ্ন ছবি তু'লে পরে তার স্বামীকে দিয়ে ধ'র্ষ'ণ করায় ও মোবাইলে ভি'ডিও ধা'র'ণ করে। এ ঘ'টনায় ৪ মে রাতে থানায় মা'মলা হয়।
জৈ'ন্তাপুর থানার ওসি শ্যামল বনিক জানান, সুমি মহিলা আওয়ামী লীগের সভাপতি পরি'চয়ে এলাকায় বিভিন্ন অ'পক'র্ম করে আ'সছে দীর্ঘদিন থেকে। তার বি'রু'দ্ধে একা'ধিক অভি'যো'গ রয়েছে। কয়েছের বি'রু'দ্ধে মা'দ'কসহ একা'ধিক মা'মলা রয়েছে।