আন্তর্জাতিক ডেস্ক : কালীপুজার রাতে মত্ত যুবকের বেপরোয়া মোটরবাইক চালানোর প্রতিবাদ করেছিল তাঁর পরিবার। তার জেরে ভারতের পশ্চিমবঙ্গের উত্তর ২৪ পরগনার ইছাপুরের আনন্দমঠ এলাকার তৃণমূলের স্থানীয় নেত্রী শ্রীপর্ণা রায়ের ষাটোর্ধ্ব বাবাকে মারধর করা হয়। শুধু তাই নয়, ঘটনাটি পুলিশকে জানানোর পরে শ্রীপর্ণার বাড়ি লক্ষ্য করে শুক্রবার রাতে গুলি, বোমাও ছোড়া হয় বলে অভিযোগ।
কালীপুজোর রাতে মত্ত যুবকের বেপরোয়া মোটরবাইক চালানোর প্রতিবাদ করেছিল তাঁর পরিবার। তার জেরে উত্তর ২৪ পরগনার ইছাপুরের আনন্দমঠ এলাকার তৃণমূলের স্থানীয় নেত্রী শ্রীপর্ণা রায়ের ষাটোর্ধ্ব বাবাকে মারধর করা হয়। শুধু তাই নয়, ঘটনাটি পুলিশকে জানানোর পরে শ্রীপর্ণার বাড়ি লক্ষ্য করে শুক্রবার রাতে গুলি, বোমাও ছোড়া হয় বলে অভিযোগ।
শনিবার সকালে শ্রীপর্ণা তাঁর ফেসবুক পেজে ‘এ কোন সকাল রাতের চেয়েও অন্ধকার...’ লিখে ঘটনার বর্ণনা দেন। প্রসঙ্গত, তিনি খাদ্যমন্ত্রী জ্যোতিপ্রিয় মল্লিকের (বালু) ঘনিষ্ঠ। এদিন শ্রীপর্ণা বলেন, ‘‘শুক্রবার রাত ১২টার সময় প্রথমে গুলি ও পরে বোমার আওয়াজ পাই। বাড়ি কেঁপে ওঠে। গুলি আমার প্রতিবেশী নিমাইচন্দ্র দাসের বাড়ির দেওয়ালে লাগে। শনিবার সকালে বিষয়টি বালুদাকে জানিয়েছি।’’
স্থানীয় সূত্রের খবর, কালীপুজোর রাতে প্রচণ্ড গতিতে মোটরবাইক চালানোর প্রতিবাদ করায় নোয়াপাড়ার বাসিন্দা অভিজিৎ দাসের সঙ্গে শ্রীপর্ণার পরিবারের ঝামেলা হয়। পরে তাঁর বাবা হারাধন সিংহের উপরে অভিজিৎ নামে ওই মোটরবাইক আরোহী চড়াও হয় বলে অভিযোগ করেছেন শ্রীপর্ণা। অভিজিৎকে কালীপুজোর পরদিনই গ্রেফতার করা হয়।
ওই ঘটনার প্রেক্ষিতেই শুক্রবার রাতে তাঁর বাড়ি লক্ষ্য করে গুলি, বোমা ছোড়া হয় বলে শ্রীপর্ণার অভিযোগ।
ঘটনার কথা শুনে এদিন সকালে শ্রীপর্ণার বাড়ি যান যুব তৃণমূলনেতা সুবীর মুখোপাধ্যায়। তাঁর অভিযোগ, ওই ঘটনার সঙ্গে সিপিএমের যোগ রয়েছে। -এবেলা।
০৬ নভেম্বর, ২০১৬/এমটিনিউজ২৪/সৈকত/এমএম