আন্তর্জাতিক ডেস্ক : বাগদান হয়েছিল বছর তিনেক আগেই। কিন্তু, আটকে ছিল বিয়ে। বর-কনের মাঝে তো কাঁটাতারের বেড়া! একজন যোধপুরের, অপরজন করাচীর। পাকিস্তান থেকে কনে প্রিয়া বচ্চানির ভারতে আসাটাই অনিশ্চয়তার মধ্যে ছিল। শেষমেশ ত্রাতা হয়ে দাঁড়ালেন সেই সুষমা। বিদেশমন্ত্রীর সহযোগিতাতেই ভুসার ব্যবস্থা হল পাকিস্তানি পরিবারের। সোমবারই সাত পাকে বাঁধা পড়বেন যোধপুরের নরেশ তিওয়ানি আর করাচির প্রিয়া বচ্চানি।
৭ নভেম্বরে বিয়ের দিন ঠিক হয়েছিল অনেক দিন আগেই। কিন্তু ভিসা সংক্রান্ত সমস্যায় তৈরি হয়েছিল অনিশ্চয়তা। এই অবস্থাতেই সুষমাকে ট্যুইট করেন নরেশ। শ্বশুরবাড়ির ২৫ জন সদস্যের আসার ব্যবস্থা করে দেওয়ার জন্য আবেদন করেন। যেমন বলা, তেমন কাজ। দু’ভাগে সব সদস্যদের ভিসার ব্যবস্থা হয়ে গিয়েছে ইতোমধ্যেই। রবিবারই যোধপুর পৌঁছে গিয়েছে প্রিয়ার পরিবার। তাঁর কথায়, ‘পরিকল্পনামাফিক সবকিছু হচ্ছে, এতে আমি খুশি।’
নরেশের বাবা কানহাইয়া লাল তিওয়ানি বলেন, বিয়ের ডেট মাথায় রেখেই সব আয়োজন করেছিলেন তাঁরা। শুধু ভিসার জন্যই সবকিছু আটকে ছিল। প্রিয়ার বাড়ির কয়েকজন ওয়াঘা সীমান্ত দিয়ে থার এক্সপ্রেসে করে এসেছে। -কলকাতা২৪।
০৭ নভেম্বর, ২০১৬/এমটিনিউজ২৪/সৈকত/এমএম