 
                                        
                                        
                                       
                                        
                                             
                                                                                    
আন্তর্জাতিক ডেস্ক : কাশ্মীর সীমান্তে গোলা গুলি চলছেই। তারমধ্যেই সীমান্ত লাগোয়া অঞ্চলে বিশাল মহড়া দিল পাকিস্তানি সেনা। পাকিস্তানের পাঞ্জাব প্রদেশের বাহাওয়ালপুরের খৈরপুর তামেওয়ালি এলাকায় সামরিক মহড়ার আয়োজন হয়েছিল।
সেনা প্রধান রাহিল শরিফ ছাড়াও হাজির ছিলেন দেশের প্রধানমন্ত্রী নওয়াজ শরিফ। জে এফ–১৭ যুদ্ধবিমান, হেলিকপ্টার এবং ট্যাঙ্কার নিয়ে প্রশিক্ষণে নামে পাক সেনাবাহিনী। সেখানে বক্তব্য রাখেন নওয়াজ শরিফ।
তিনি বলেন, ‘জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে সবরকম বিপদের মোকাবিলা করতে তৈরি সেনা। পাকিস্তান অন্য দেশের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে নাক গলায় না। তাই অন্য কারও হস্তক্ষেপ বরদাস্ত করবে না ইসলামাবাদও।’ ভারতকে খোঁচা দিয়েই তিনি একথা বলেছেন বলে ধারণা বিশেষজ্ঞ মহলের।
কারণ ৮ জুলাই হিজবুল মুজাহিদিন জঙ্গি বুরহান ওয়ানির মৃত্যুর পর পাকিস্তানের বিরুদ্ধে কাশ্মীরে অশান্তি ছড়ানোর অভিযোগ তুলেছিল ভারত। এরপর ইসলামাবাদের বিরুদ্ধে বালুচিস্তান এবং সিন্ধু প্রদেশে বিক্ষোভের ঝড় উঠলে, তাতে সমর্থন জানান খোদ নরেন্দ্র মোদি।
সেই নিয়ে জাতিসংঘে অভিযোগ জানিয়েছিল পাকিস্তান। কিন্তু ভারতের যুক্তি ছিল কাশ্মীর নিয়ে পাকিস্তান হস্তক্ষেপ করলে, ভারত বালুচিস্তানবাসীকে সমর্থন করতে পারবে না কেন? আজকাল
১৭ নভেম্বর ২০১৬/এমটিনিউজ২৪/এসএস/এসবি