আন্তর্জাতিক ডেস্ক : দুই বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাসের ভিতর পুলিশের লা'ঠিচা'র্জের প্র'তিবা'দে ইন্ডিয়া গেটে ধর্নায় বসলেন প্রিয়াঙ্কা গান্ধী। কড়া আ'ক্র'ম'ণ করলেন প্রধানমন্ত্রীকে। বলেন, তিনি একজন মা। তাই এই সন্তানসম শিক্ষার্থীদের য'ন্ত্র'ণার কথা বোঝেন।
নাগরিকত্ব বিলের প্র'তিবা'দে সামিল সারা দেশের বিভিন্ন উচ্চশিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীরা। আইআইটি, ইন্ডিয়ান ইন্সস্টিটিউট অফ সায়েন্সের মতো, প্রথম সারির শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ছাত্র-ছাত্রীদের পথে নামিয়ে দিয়েছে। জামিয়া মিলিয়া ও আলিগড় মুসলিম বিশ্ববিদ্যালয়ে পুলিশের লাঠি, কাঁদানে গ্যাস।
প্রতিবাদে সোমবার বিকেলে, দু'ঘণ্টার প্রতীকী অ'নশ'নে বসেন, প্রিয়াঙ্কা গান্ধী। দিল্লি, মুম্বাই, কলকাতা, চেন্নাই-সহ ছোটবড় নানা শহরে প্র'তিবা'দ তু'ঙ্গে ওঠায় সেই ঢেউয়ে সামিল হওয়ার সুযোগ ছাড়লেন না প্রিয়াঙ্কা। শিক্ষার্থীদের ওপর পুলিশি পদক্ষেপ নিয়ে বি'রো'ধীরা যখন সরব, তখন দিল্লি-আসাম-বাংলায় হিং'সা'ত্মক ঘটনার নি'ন্দা করেছেন প্রধানমন্ত্রী।
টুইটে তার মন্তব্য, "নাগরিকত্ব আইন নিয়ে বি'ক্ষো'ভের নামে, হিং'সা দুর্ভা'গ্যজনক। সরকারি সম্পত্তি ন'ষ্ট করে জনজীবন ব্যাহত করা উচিত নয়। অ'স্থি'রতা সৃ'ষ্টি করে কাউকে অ'শা'ন্তি ও বি'ভা'জন করতে দেওয়া যায় না।"
রাজনৈতিক মহলের একাংশের মতে, নাগরিকত্ব আইনকে সামনে রেখে, প্র'ত্য'ক্ষই হোক বা পরো'ক্ষভাবে, ধর্মের প্রসঙ্গ এলে, অ'খু'শি হচ্ছেন না বিজেপি নেতারা। প্রিয়াঙ্কা গান্ধীর গলাতেও অন্য প্রসঙ্গে ফেরার চেষ্টা।
এদিন, দিল্লি পুলিশের সদর দফতরের বাইরে বি'ক্ষো'ভ দেখায় কংগ্রেস। ইন্ডিয়া গেটে যাতে শিক্ষার্থীরা এসে প্রিয়াঙ্কার অনশনে যোগ দিতে না পারেন, সেজন্য একাধিক মেট্রো স্টেশন বন্ধ করে দেয় পুলিশ।