শনিবার, ২১ ডিসেম্বর, ২০১৯, ০৭:৩৩:১০

হেঁটে ফেরার মতো অবস্থায় থাকবে না : বিজেপি সভাপতির হুঁ'শিয়া'রি

হেঁটে ফেরার মতো অবস্থায় থাকবে না : বিজেপি সভাপতির হুঁ'শিয়া'রি

আন্তর্জাতিক ডেস্ক : নাগরিক সংশো'ধনী আইনের প্র'তিবা'দে কলকাতা শহরের বিভিন্ন স্থানে শিক্ষার্থীদের আন্দোলনকে কা'র্য'ত হুঁ'শিয়ারি দিলেন বিজেপি রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষ। 

নাগরিক সংশোধনী আইনের প্র'তিবাদে শহরের একাধিক বিশ্ববিদ্যালয় এবং কলেজ শিক্ষার্থীদের মিছিল ছিল আজ শনিবার। আর সেই মিছিল ঘিরে ধু'ন্ধুমার হয়ে ওঠে সেন্ট্রাল অ্যাভিনিউ।

এদিন দুপুর ৩টা নাগাদ শহিদ মিনার থেকে শুরু হয় এই মিছিল। পথে বিজেপির সদর দফতরের সামনে এই মিছিল ঘিরে উত্তে'জনাও ছড়ায়। কিছু শিক্ষার্থী বিজেপির সদর দফতরে ঢোকার চেষ্টা হলেও পুলিশ তা প্র'তিহ'ত করে। 

এই প্রসঙ্গেই বিজেপি রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষ বলেন, আমাদের পার্টি অফিসে কেউ যদি ভুল করে যায়, সঙ্গে যেন স্ট্রেচার নিয়ে যায়। কারণ তার হেঁটে ফেরার মতো অবস্থা থাকবে না।

কোনও ধরনের অ'প্রী'তিকর ঘটনা এড়াতে তত্‍পর ছিল কলকাতা পুলিশ। এই মিছিল প্রসঙ্গে বিজেপি নেতা দেবজিত সরকার বলেন, গণতান্ত্রিক দেশে, গণতান্ত্রিক উপায়ে যে কেউ আন্দোলন করতেই পারেন। কিন্তু এই মিছিল থেকে যেভাবে উ'সকা'নি দেওয়া হচ্ছে, আমাদের নেতাদের উদ্দেশে ক'টূ'ক্তি করা হচ্ছে তা কখনই কাম্য নয়। পুলিশ আজকে যথেষ্ট সক্রিয় ছিল। কিন্তু, জলকামান বা অন্যান্য ব্যবস্থা দিয়ে যেভাবে আমাদের মি'ছি'লকে আ'টকা'নোর চেষ্টা করা হয়, তা এখানে কিছুই দেখলাম নয়।

শিক্ষার্থীদের এই মিছিল গ'তিপ'থ ছিল শহিদ মিনার থেকে মহাজাতি সদনের দিকে। মি'ছিলের পথে মুরলীধর সেন লেনে বিজেপির সদর দফতরকে নি'রা'প'ত্তার ব'লয়ে মুড়ে রেখেছিল পুলিশ। বাঁশের ব্যারিকেড দিয়ে ঘিরে ফেলা হয় সেন্ট্রাল অ্যাভিনিউ-এর ওই চত্বর। বেশ কয়েকটি বাস দাঁড় করিয়ে বিজেপির কার্যালয়ের সামনে কার্যত প্রাচীর গড়ে তোলে কলকাতা পুলিশ। 

এই মিছিল চাঁদনী চক অতিক্রম করে মেডিকেল কলেজ পেরোতেই উত্তে'জনা ছড়ায়। পুলিশের সঙ্গে ধ'স্তাধ'স্তিতে জড়িয়ে পড়েন শিক্ষার্থীরা। বাঁশের ব্যারিকেড ভে'ঙ্গে বিজেপির সদর দফতরে ঢোকার চেষ্টাও করেন তারা। কিন্তু, পুলিশি তত্‍পরতায় ব্যারিকেড ভা'ঙলেও মুরলীধর সেন লেনে ঢুকতে পারেননি শিক্ষার্থীরা। মিছিল এগিয়ে যায় মহাজাতি সদনের দিকে।

Follow করুন এমটিনিউজ২৪ গুগল নিউজ, টুইটার , ফেসবুক এবং সাবস্ক্রাইব করুন এমটিনিউজ২৪ ইউটিউব চ্যানেলে