আন্তর্জাতিক ডেস্ক : ইরানের কুদস বাহিনীর প্রধান কাসেম জেনারেল সোলেমানির সোলেমানির মৃ'ত্যুর পর পুরো উপসাগরীয় এলাকা ও মধ্যপ্রাচ্যে দেখা দিয়েছে উত্তে'জনা। যদিও ইরান জানিয়েছে, এর প্র'ভা'ব তেলের দামের উপর পড়বে না। বিবৃতি জারি করা হয়েছে ভারতের তরফে।
সেই বিবৃতিতে বলা হয়েছে, 'আমরা লক্ষ করেছি, আমেরিকার আ'ক্র'মণে ইরানের এক শীর্ষস্থানীয় নেতা নিহ'ত হয়েছেন। এর ফলে যে উত্তে'জনা সৃষ্টি হয়েছে তাতে সারা বিশ্ব উ'দ্বি'গ্ন। শা'ন্তি, স্থি'তি'শীলতা ও ওই অঞ্চলের নিরাপত্তা নিয়ে আমরা সবচেয়ে বেশি চি'ন্তি'ত। পরিস্থিতি যেন হাতের বাইরে না চলে যায়। আমরা সং'যত হওয়ার জন্য আবেদন জানাচ্ছি।'
ভারতের তরফে শান্তির বার্তা দেওয়া হলেও ইরান, ইরাক হুঁ'শিয়ারি দিয়েছে ডোনাল্ড ট্রাম্প সরকারকে। ইরানের সেনাবাহিনীর প্রধান আয়াতুল্লাহ আলি খোমেইনি স'ত'র্ক করেছেন আমেরিকাকে। তিনি বলেছেন 'যে শত্রুরা সোলেমানির র'ক্তে নিজেদের হাত নোং'রা করল তাদের বি'রু'দ্ধে নৃ'শং'স ব'দ'লা নেওয়া হবে। সোলেমানির কাজ ও পথ চলা থামবে না। সেই কাজ আমরা এগিয়ে নিয়ে যাব।'
ইরানের বিদেশমন্ত্রী জাভেদ জারিফ জানিয়েছেন, 'মধ্যপ্রাচ্যর প'রি'স্থি'তি খা'রা'প বলে যে দাবি আমেরিকা করে তা সম্পূর্ণ মিথ্যা। এই মিথ্যার আশ্রয় নিয়ে ইসলামের কম্যান্ডার কাসেম সোলেমানিকে হ'ত্যা করল তারা। এই হ'ত্যা ব্য'র্থ যাবে না। এবার আমেরিকা বুঝতে পারবে, মধ্যপ্রাচ্যর প'রি'স্থি'তি কী হতে পারে? আমেরিকাকে এই হা'ম'লার মূল্য চো'কাতে হবে।'
একই সুরে ইরাকের তদারকি সরকারের প্রধান আদেল আবদেল মাহদিও বলেন, আমেরিকা আমাদের দেশে হা'না দিয়েছে। এর ফলে বি'ধ্বং'সী যু'দ্ধ শুরু হতে পারে। তার কথায়, 'ইরাকের অ'ভ্য'ন্তরে যেভাবে এক সেনাপ্রধানকে হ'ত্যা করা হয়েছে তা এদেশের সরকার ও জনগণের বি'রু'দ্ধে আ'গ্রা'সন হিসাবেই গণ্য করা হবে। এর ফলে বড় ধরনের যু'দ্ধ বেধে যেতে পারে।'