আন্তর্জতিক ডেস্ক : কাসেম সোলাইমানিকে হ'ত্যার প্র'তিশো'ধ হিসেবে মার্কিন ঘাঁ'টিতে ইরানের ক্ষে'পণা'স্ত্র হা'মলা'র পর যুক্তরাষ্ট্র পা'ল্টা আ'ক্রম'ণ করতে পারে এমন আ'শঙ্কায় যখন উদ্বিগ্ন মধ্যপ্রাচ্যসহ সমগ্র বিশ্ব। তখন প্র'তিশো'দের প্রসঙ্গ না টেনে বুধবার মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প উ'ত্তেজ'না কমাতে ইরানের প্রতি শান্তি আলোচনার প্রস্তাব দিলেন।
অথচ এর আগে তিনি হঁ'শিয়া'রি দিয়ে বলেছিলেন, ইরান কোনো মার্কিন স্থাপনায় হা'মলা চা'লালে ক'ঠোর জবাব দেয়া হবে। এমনকি তিনি ইরানের ৫২টি স্থাপনা চিহ্নিত করার কথা উল্লেখ করে বলেছিলেন, এটি কোনো হুঁ'শিয়া'রি নয়, হু'মকি। অর্থাৎ ইরান হা'মলা চালানোর সঙ্গে সঙ্গে মার্কিন বাহিনী তেহরানের ওপর ঝাঁ'পিয়ে পড়বে। কিন্তু বাস্তবে তার কিছুই করলেন না ট্রাম্প।
হোয়াইট হাউসে বিবৃতিতে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প জানিয়েছেন, সেই হা'মলায় কোনও মার্কিন সেনার মৃ'ত্যু হয়নি। ন্যু'নতম ক্ষ'য়ক্ষ'তি হয়েছে। তবে হা'মলা'য় ৮০ মার্কিন সেনা নিহ'ত এবং এটিকে “আমেরিকার গা'লে থা'প্পড়” বলে মন্তব্য করেছে ইরান।
ইরানকে কখনই পরমাণু শ'ক্তিধর হতে দেবেন না জানিয়ে মার্কিন প্রেসিডেন্ট বলেন, “যতদিন আমি আমেরিকার প্রেসিডেন্ট থাকব, ইরান ততদিন পরমাণু শ'ক্তিধর রাষ্ট্র হতে পারবে না”।
ইরানের নেতৃত্ব এবং সাধারণ মানুষকে সরাসরি বার্তায় ডোনাল্ড ট্রাম্প বলেন, “যিনি চান, তার সঙ্গেই শান্তি আলোচনায় প্রস্তত” আমেরিকা। তিনি বলেন, “ইরানের সাধারণ মানুষ এবং নেতাদের বলছি, আমরা চাই আপনাদের উজ্জ্বল ভবিষ্যত, আপনারা যার দাবিদার”।