আন্তর্জাতিক ডেস্ক : পাকিস্তানে মাগরিবের নামাজের সময় বি'স্ফো'রণে ১৬ জন নি'হ'ত হয়েছেন। এ ঘটনায় আ'হ'ত হয়েছেন আরও ১৮ জন। শুক্রবার দেশটির দক্ষিণ-পশ্চীমাঞ্চলীয় কোয়েতা প্রদেশে এ ঘটনা ঘটে। বেলুচিস্তানের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী জিয়া ল্যাঙ্গোভ বিষয়টি নি'শ্চি'ত করেছেন।
কোয়েটারের উপ-মহাপরিদর্শক (ডিআইজি) আবদুল রাজ্জাক চীমা এবং হাসপাতাল সূত্রে জানা গেছে, নিহ'তদের মধ্যে উপ-পুলিশ সুপার (ডিএসপি) আমানউল্লাহ এবং মসজিদের ইমাম রয়েছেন। পাকিস্তানের সংবাদ মাধ্যম ডন জানায়, আহ'তদের কোয়েটার সিভিল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
বেলুচিস্তানের পুলিশ প্রধান মহসিন হাসান বাটের বরাত দিয়ে এএফপি জানিয়েছে, আহ'তদের মধ্যে কয়েকজনের অবস্থা আশ'ঙ্কাজ'নক। নিহ'তের সংখ্যা আরও বা'ড়তে পারে। বো'ম ডি'সপো'জাল স্কো'য়াড এবং নি'রাপ'ত্তকর্মীরা মসজিদ চত্বরে ত'ল্লা'শি চালাচ্ছেন এবং এলাকাটি ঘি'রে রেখেছেন। মসজিদটি ঘ'নবসতিপূ'র্ণ পশতুন-সংখ্যাগরি'ষ্ঠ এলাকায় অবস্থিত।
ডিআইজি চিমা জানান, এখন পর্যন্ত কেউ হাম'লার দায় স্বী'কা'র করেনি। হাম'লার পেছনে কোনো জ'ঙ্গি গো'ষ্ঠী জড়ি'ত কি-না তা ক্ষ'তিয়ে দেখা হচ্ছে। পাকিস্তানের আ'ন্তঃবা'হিনী জ'নসংযো'গের মহাপরিচালক মেজর জেনারেল আসিফ গাফুর টুইট বার্তায় বলেছেন, ফ্র'ন্টি'য়ার কর্প'স কর্মীরা বি'স্ফো'রণস্থ'লে পৌঁছেছে।
পুলিশের পাশাপাশি তারাও ত'ল্লা'শি অ'ভিযা'নে অংশ নিয়েছে। সেনা প্রধান জেনারেল কামার জাভেদ বাজওয়ার বরাত দিয়ে টুইটে তিনি আরও বলেন, যারা মসজিদে নি'রপরা'ধদের ল'ক্ষ্য করে তারা কখনও সত্যিকারের মুসলমান হতে পারে না।