আন্তর্জাতিক ডেস্ক : করোনা ভাই'রাস নিয়ে এবার সামনে এল চা'ঞ্চ'ল্যকর তথ্য। শক্তি'শালী জীবাণু অ'স্ত্র তৈরি করতে গিয়ে এই ভাই'রাস ছড়িয়ে পড়েছে বলে দাবি করেছেন ইসরায়েলের জীবাণু অ'স্ত্রের বিশেষজ্ঞরা। তারা বলেছেন, এই ভাই'রাসের জন্মদাতা উহানের জৈব রাসায়নিক মা'রণা'স্ত্র তৈরির কারখানা বায়ো-সেফটি লেভেল ৪ ল্যাবোরেটরি।
শোনা যাচ্ছে, অসা'বধান'তাব'শত এই গবেষণাগার থেকেই ছড়িয়েছে ভাই'রাসের সং'ক্র'মণ। আসলে জৈব রাসায়নিক অ'স্ত্রের উপর গবেষণা করতে গিয়েই দু'র্ঘ'টনা ঘটিয়েছেন চীনের বিজ্ঞানীরা। ইসরায়েলের সেনা গোয়েন্দাদের উদ্ধৃত করে মার্কিন সিসিএনসহ ইসরায়েলের একাধিক ওয়েবসাইটে বলা হয়েছে, সেনাবাহিনীর ব্যা'পক আধুনিকীকরণ, ছাঁ'টাই প্র'ক্রি'য়া ও প্রযুক্তিগত মানোন্নয়ন করছে চীন।
চলছে জীবাণু অ'স্ত্র ও রাসায়নিক অ'স্ত্র নিয়েও গবেষণা। এরই অংশ হিসেবে সার্স জাতীয় ভাই'রাস নিয়ে গবেষণা করছে চীনের সামরিক বাহিনীর গবেষণাগার। ইসরায়েলের দাবি, বিশ্বের সব দেশকে জব্দ করতে, চাপে রাখতে সবচেয়ে শক্তিশালী জীবাণু অ'স্ত্র বানাচ্ছে চীন। এজন্যই জিনগত অভিযোজন ঘটিয়ে করোনা ভাই'রাসের মতো অনেক ভাই'রাস তৈরি করছেন চীনের সামরিক বাহিনীর গবেষকরা।
ইসরায়েলি সেনা গোয়েন্দা দফতরের প্রাক্তন প্রধান লেফটেন্যান্ট ড্যানি শোহাম জানিয়েছেন, ''বায়ো-ওয়ারফেয়ার বা জী'বাণু যু'দ্ধের জন্য তৈরি হচ্ছে চীন। জিনের কারসাজিতে এমন ভাই'রাস তৈরি করা হচ্ছে, যা মিসাইল, ড্রোন, বোমা বা সামান্য একটি পেন অথবা ঘড়ির মধ্যে দিয়েই ছড়িয়ে দেওয়া যায় শ'ত্রুর ভূখণ্ডে। সেই ভাই'রাসের দা'পটে ২৫ দিনের মধ্যেই মৃ'ত্যু মিছিলে উজাড় হয়ে যেতে পারে একটি বড় শহর বা একটি জেলা।''
তবে মার্কিন সংবাদমাধ্যম ও ইসরায়েলের গোয়েন্দাদের দাবি ভিত্তিহীন জ'ল্পনা বলে উড়িয়ে দিয়েছে চীন। কিন্তু ভাই'রাসের প্রতি'ষে'ধক হিসেবে কোনও টিকা, ওষুধ বা ইঞ্জে'কশন কাজ না করায় স'ন্দে'হ তীর রয়েছে চীনা গবেষণাগারের উপরেই। উল্লেখ্য, এরই মধ্যে চীনের উহান প্রদেশে এই ভাই'রাসে আ'ক্রা'ন্ত হয়েছে প্রাণ গেছে অন্তত ১৩২ জনের। আ'ক্রা'ন্ত হয়েছেন ছয় হাজারের বেশি মানুষ। ভাই'রাসটি ইতোমধ্যে যুক্তরাষ্ট, থাইল্যান্ড, নেপাল, সিঙ্গাপুরসহ ১৫টি দেশে ছড়িয়ে পড়েছে। সূত্র: সিসিএন