আন্তর্জাতিক ডেস্ক : ভ'য়াব'হ সং'ঘ'র্ষে অ'গ্নিগ'র্ভ দিল্লি। স'হিং'সতায় জ্ব'লছে উত্তর-পূর্ব দিল্লি। সং'ঘ'র্ষে মা'রা গেছেন অন্তত ৩৪ জন। দিল্লির এই ভ'য়াব'হ পরি'স্থি'তির মধ্যেই পরীক্ষা দিতে গিয়েছিল মেয়ে। বিকালে স্কুল থেকে ফিরিয়ে আনতে গিয়ে বাবা দেখেন, রাস্তায় আ'গুন জ্ব'লছে। স্কুলের সামনেই পো'ড়ানো হচ্ছে গাড়ি।
লাঠি নিয়ে তে'ড়ে যাচ্ছে উ'ন্ম'ত্ত বি'ক্ষো'ভকারীরা। কিন্তু মেয়ে কোথায়? স্কুলও সু'নসা'ন, নিরা'পত্তার'ক্ষীরাও নেই। শিক্ষিকা, ছাত্রীদেরও দেখা নেই। সোমবার থেকেই নি'খোঁ'জ ১৩ বছর বয়সী মেয়েটা। হ'ন্যে হয়ে খুঁ'জে চলেছেন বাবা। কিশোরী মেয়েটি দিল্লির খাজুরি খাস এলাকার একটি স্কুলের অষ্টম শ্রেণিতে পড়ে। সোমবার তার পরীক্ষা ছিল স্কুলে।
নিখোঁজ মেয়েটির বাবা বলেছেন, বিকেল ৫টা ২০ মিনিট নাগাদ স্কুল থেকে মেয়েকে আনতে গিয়ে দেখি তু'মু'ল অ'শা'ন্তি চলছে। কিন্তু মেয়ে কোথাও নেই। আমিও বি'ক্ষো'ভের মাঝে পড়ে গিয়েছিলাম। কোনোরকমে সেখান থেকে বেরিয়ে স্কুলে ঢুকে পড়ি। কিন্তু মেয়ের খোঁ'জ পাইনি। জানা গেছে, মেয়েটির পরিবার থাকে সোনিয়া বিহার কলোনিতে। সেখান থেকে স্কুলের দূরত্ব প্রায় সাড়ে চার কিলোমিটার। স্কুলে একাই যেত মেয়েটি।
তার বাবার দাবি, অ'শা'ন্তির মাঝে পড়ে হয়তো স্কুলেই যেতে পারেনি সে। কেউ কি অ'পহ'রণ করল? সে উত্তরও দিতে পারেনি পুলিশ। ত'ল্লা'শি চলছে বলে জানানো হয়েছে পুলিশের পক্ষ থেকে। সোমবার থেকেই ক্ষো'ভের আ'গুনে জ্ব'লছে উত্তর-পূর্ব দিল্লি। দা'ঙ্গার মাঝে পড়ে প্রাণ হা'রিয়েছেন অন্তত ৩৪ জন। আহ'তের সংখ্যা ২০০ ছাড়িয়েছে। নি'খোঁ'জ বহু মানুষ।
পুলিশ জানিয়েছে, মৌজপুরের বিজয় পার্কের বাসিন্দা এক যুবকও নি'খোঁ'জ সোমবার থেকে। পরিবারের অ'ভিযো'গ, বাকিদের মতোই খু'ন করা হতে পারে যুবককে। অ'জ্ঞা'তপরিচয় আত'তায়ীদের বি'রু'দ্ধে এফআইআর দায়ের করেছে পরিবার। হিং'সার মাঝে পড়ে পা'লিয়ে বেড়াতে হচ্ছে মোহাম্মদ সাবিরকে। বয়স ৭০ ছুঁইছুঁই। তিনি বলেন, শিব বিহার এলাকার মেদিনা মসজিদের কাছে বাড়ি। স্ত্রী ও দুই ছেলেমেয়ে আ'টকে পড়েছে বাড়িতে।