আন্তর্জাতিক ডেস্ক: ভারতের নাগরিকত্ব সংশোধনী আইনের (সিএএ) বিরো'ধিতা'কারী ও সম'র্থকদের মধ্যে স'হিং'স'তার ঘটনায় এখন পর্যন্ত ৪৩ জনের মৃ'ত্যুর খবর পাওয়া গেছে। সং'ঘ'র্ষকে কেন্দ্র করে এখন পর্যন্ত একশ ৪৮টি অ'ভিযো'গ করা হয়েছে পুলিশের কাছে এবং আট'ক হয়েছে ছয়শ ৩০ জন।
ভারতের বিভিন্ন গণমাধ্যমের প্রতিবেদনে পুলিশের ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন উঠলেও বর্তমানে পুলিশের তৎপরতার কথা উঠে আসছে। শুক্রবারই ভারতের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় জানায়, ৪২ জনের মৃ'ত্যু হয়েছে। রাত পর্যন্ত ৪৩ জনের মৃ'ত্যুর খবর পাওয়া যায়। অথচ আগের দিন বৃহস্পতিবার নিহ'তের সংখ্যা ছিল ৩৮ জন। নিহ'ত ৪৩ জনের মধ্যে গোয়েন্দা কর্মকর্তা এবং দিল্লি পুলিশের একজন কনস্টেবলও আছেন। তবে হ'তাহ'তের তালিকার বেশিরভাগই মুসলমান।
থ'মথ'মে পরিস্থিতির মধ্যেও উত্তর-পূর্ব দিল্লিতে শুক্রবার কিছু দোকানপাট খোলা ছিল। জানা গেছে, স'হিং'সতার ঘটনার তদন্তের ভার অপরাধ তদন্ত বিভাগের কাছে হস্তান্তর করেছে দিল্লি পুলিশ। বিশেষ দু'টি তদন্ত দল এখন বিষয়টি গভীরভাবে তদন্ত করে দেখবে।
এদিকে গত সোমবার সংঘ'র্ষের সময় সামনের সারি থেকে অন্তত আট রা'উন্ড গু'লি চালানো যে ব্যক্তির ছবি ছড়িয়ে পড়েছে, তাকে খুঁ'জে পাওয়া যাচ্ছে না। তার পরিচয় নিয়েও ধোঁ'য়াশা তৈরি হয়েছে।
এ ঘটনায় আম আদমি পার্টির কাউন্সিলর তাহির হোসেনের দিকে ক'ড়া ন'জর রেখেছিল দিল্লি পুলিশ। স'হিং'সতার পেছনে তারও হাত রয়েছে এবং গোয়েন্দা কর্মকর্তাকে হ'ত্যার নেপথ্যে রয়েছেন বলে স'ন্দেহ রয়েছে পুলিশের। গত বুধবার ওই গোয়েন্দা কর্মকর্তার দে'হ নালা থেকে উ'দ্ধার করা হয়েছে।