আন্তর্জাতিক ডেস্ক: করোনাভাইরাসের বি'ষা'ক্ত ছো'বলে বিপর্য'স্ত হয়ে পড়েছে গো'টা বিশ্ব। এরই মধ্যে বিশ্বের ২১০টি দেশ ও অঞ্চলে থা'বা ব'সিয়েছে এই ভাইরাস। ইতোমধ্যে বিশ্বে ১৯ লাখ ২৪ হাজার ৬ শতাধিক মানুষ আক্রা'ন্ত হয়েছে এই ভাইরাসে। এর মধ্যে মৃ'ত্যু হয়েছে ১ লাখ ১৯ হাজার ৬৯২ জনের। প্রতি মু'হূর্তেই বাড়ছে এই আক্রা'ন্ত ও মৃ'তের সংখ্যা।
এই ভাইরাসের ক'বল থেকে বাঁ'চতে আক্রা'ন্ত প্রায় সব দেশেই কমবেশি লকডাউন ঘো'ষণা করা হয়েছে। আর এই লকডাউন চ'লাকা'লীন যেসব বিষয় মে'নে চলতে হবে তা প্র'কাশ করেছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও)।
করোনা মো'কাবেলায় যে দেশগুলো চলাচলের উপর নিয়ম জা'রি করেছে তাদেরকে সব সময় মানুষের স্বাস্থ্য সুর'ক্ষার বিষয়টি মাথায় রেখে কাজ করতে হবে বলে বলছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা। ইতালি ও স্পেন করোনার দুটি হ'টস্প'টে গত মাসে লকডাউন জা'রির পর তা অনেকটা শি'থিল করা হয়েছে। এদিকে প্রায় তিন সপ্তাহ ধ'রে চা'লু করা লকডাউন গেল সোমাবার আংশিক শিথিল করেছে নিউজিল্যান্ড।
এ বিষয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলছে, মানুষের স্বাস্থ্যের কথা বিবেচনা করে লকডাউন তো'লার দরকার ছিল। মানুষ এরই মধ্যে করোনা সম্পর্কে বিস্তারিত জেনেছে। ২০০৯ সালের ফ্লু'র তুলনায় করোনা ১০ গুণ ভ'য়ঙ্ক'র, যা খুব দ্রু'ত ছ'ড়িয়ে পড়ে এবং নির্মূ'ল হতেও অনেক বেশি সময় লাগে।
এ বিষয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার মহাপরিচালক বলছেন, করোনা যত দ্রু'ত ছ'ড়ায় ঠিক তার বিপরীত কম সময়ে শরীর থেকে বিদায় নেয়। এ বিষয়ে যখন কোনও দেশ লকডাউন উঠাবে সেক্ষেত্রে বিধিনিষেধ প্র'ত্যাহার করার ক্ষেত্রে ৬টি বিষয় মেনে চলার কথা বলছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা।
>ভাইরাসটি ছড়ানো বন্ধ হয়েছে সে বিষয়ে নিশ্চিত হওয়া। >স্বাস্থ্য সিস্টেমগুলোতে নতুন কে'সগুলো দ্রু'ত শনা'ক্ত, পরীক্ষা, বি'চ্ছি'ন্ন এবং চিকিৎসা করার পাশাপাশি ঘনি'ষ্ঠ যোগাযোগগুলোর সন্ধা'ন করার ক্ষ'মতা থাকতে হবে।
> রোগের প্রা'র্দুভাব কমে আসবে। > প্রতিরো'ধমূলক ব্যবস্থা কর্মক্ষেত্র, স্কুল এবং দোকানগুলোতে স্থাপন করা। > আমদানি ঝুঁ'কি ব্যবস্থাপনা করা।
> সম্প্রদায় শিক্ষিত হবে এবং নতুন আদর্শের সাথে খা'প খাইয়ে নেওয়ার ক্ষ'মতা থাকতে হবে।