আন্তর্জাতিক ডেস্ক : মাত্র তিন দিনের ব্যবধান। তার মধ্যেই ব্রিস্টল ও নটিংহ্যামে করোনার প্রকো'পে প্রাণ হা'রিয়েছেন ২০ জন বাসচালক। অ'সুস্থ হয়ে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন শতাধিক। ঘটনার জেরে তী'ব্র নি'ন্দার সম্মুখীন হয়েছেন লন্ডনের মেয়র সাদিক খান। করোনার প্রভা'বে লন্ডনে লা'ফিয়ে বাড়ছে মৃ'তের সংখ্যা।
এই মৃত্যু মিছিলে ইতিমধ্যেই নাম উঠেছে ২০ জন বাসচালকের। বাস চালকদের অভিযো'গ, লকডাউনের মধ্যে সম্পূর্ণভাবে স্যানিটাইজ করা হচ্ছে না বাসগুলি। ফলে বাস চালকেরা জরু'রী পরিষেবা দিতে গিয়ে আক্রা'ন্ত হয়ে পড়ছেন। ওয়েস্ট কান্ট্রির একটি স্বেচ্ছাসেবী সংস্থা ক্যাব চালকদের জন্য শাওয়ার স্ক্রিনের ব্যবস্থা করেছেন। ফলে এই শাওয়ার স্ক্রিনের ব্যবহার করলে তারা সং'মক্র'মণের হাত থেকে কিছুটা রেহাই পাবেন।
কোথাও বাসচালকদের রক্ষা করতে সাঁতারুদের চশমাও দেওয়া হয়েছে। তবে মাত্র তিনদিনে বাসচালকদের মৃ'ত্যুতে ক্ষো'ভ প্রকাশ করেছেন লন্ডনের বাসিন্দারা। লকডাউনে জরুরী পরিষেবা প্রদানকারীদের কেন পিপিই দেওয়া হয়নি তাই নিয়ে লন্ডনের মেয়রের বিরুদ্ধে সোচ্চার হন লন্ডনবাসী। তবে সরকারের তরফ থেকে সম্প্রতি যে নির্দে'শিকা জারি করা হয়েছে তাতে বলা হয়, সামান্য কিছু বৈজ্ঞানিক পদ্ধতি মেনে চললেই এই মা'রণ ভাইরাসের হাত থেকে রক্ষা পাওয়া যায় তার জন্য প্রয়োজন সামান্য সচেতনতার।
স্বাস্থ্য মন্ত্রনালয়ের তরফ থেকে বলা হয়, এই মা'রণ রোগের কবল থেকে মুক্তি পেতে হাত পরিষ্কার করা ও সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখাই একমাত্র দাওয়াই হয়ে উঠতে পারে। তবে আরএমটির এক নেতা মিক ক্যাশ জানান, ''যদি পিপিই, মাস্ক, হাতের দস্তানা, চশমা দেওয়া না হয় তাহলে কেউই এই সময় রাস্তায় বেরিয়ে কাজ করবে না।''