আন্তর্জাতিক ডেস্ক : স্থানীয় বা'সিন্দা ও পরিবারের সদস্যদের অ'ভি'যো'গ গত ১৮ জুলাই এক সা'জা'নো ব'ন্দু'কযু'দ্ধে তিন তরুণ নি'হ'ত হয়। প'র'স্প'র আ'ত্মীয় এই তিন ভাই সো'পিয়ানে কাজের খোঁ'জে বে'র হওয়ার পর নি'খোঁ'জ হয়ে যায়। পরে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ম'রদে'হের ছবি প্র'কা'শের পর তাদের শ'না'ক্ত করে পরিবারের সদস্যরা।
ওই ব'ন্দু'কযু'দ্ধের ঘ'টনায় তু'মু'ল প্রতি'বা'দ শুরু হলে ত'দ'ন্ত শু'রু করে ভারতীয় সেনাবা'হি'নী। সেনা ক'র্তৃপ'ক্ষের কাছে অ'পা'রে'শন আ'মসি'ফো'রা নামে পরিচিত এই অ'ভিযা'ন নিয়ে চা'লানো ত'দ'ন্তে দেখা গেছে স'শ'স্ত্র বা'হি'নীর বি'শেষ ক্ষ'মতা আইনে বর্ণি'ত ক্ষ'মতার অ'প'ব্য'হার করেছে এতে জ'ড়িত সেনা সদস্যরা।
ভারতের প্রতির'ক্ষা মু'খপা'ত্র জানান, ত'দ'ন্ত প্রতি'বে'দন পাওয়ার পর অ'ভি'যু'ক্ত সেনা সদস্যদের বি'রু'দ্ধে শৃ'ঙ্খ'লাভ'ঙ্গের দা'য়ে সেনা আই'ন অনু'যায়ী ব্য'বস্থা নেওয়ার প্র'ক্রি'য়া শুরু হয়েছে। ভারতের প্রতির'ক্ষা মন্ত্রণালয়ের বি'বৃতি'তে বলা হয়, অ'পারে'শন আ'মসি'ফো'রায় নি'হ'ত তিনজনকে ইমতিয়াজ আহমেদ, আবরার আহমেদ এবং মোহাম্মদ ইবরার হিসেবে শ'না'ক্ত করা হয়েছে।
তাদের রাজৌরি থেকে গ্রে'ফ'তার করা হয়। বি'বৃ'তিতে বলা হয়, ''তাদের ডি'এন'এ পরীক্ষার ফ'লা'ফলের অপে'ক্ষা করা হচ্ছে। স'ন্ত্রা'সে তাদের যু'ক্ত থাকা কিংবা এই ধ'রণের কাজে তাদের স'ম্পৃ'ক্ততার বিষয়ে পুলিশি ত'দ'ন্ত চ'লছে।'' এই ঘ'টনায় অ'ভি'যু'ক্তদের বি'রু'দ্ধে ক'ঠো'র ব্যবস্থা নেওয়ার আ'হ্বান জানিয়েছেন কাশ্মিরের সাবেক মুখ্যমন্ত্রী ওমর আবদুল্লাহ।
বি'ত'র্কি'ত ব'ন্দু'কযু'দ্ধে নিহ'ত তিন ত'রুণের ম'রদে'হের ছবি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছ'ড়িয়ে প'ড়ার পর কাশ্মিরে ব্যা'পক বি'ক্ষো'ভ শুরু হয়। পরিবারের সদস্যরা তাদের শ'না'ক্ত করে জানান ১৭ জুলাই তারা সোপিয়ান জেলার চৌগ্রামের একটি ভা'ড়া বাড়ি থেকে তারা নি'খোঁ'জ হয়ে যায়। বি'ত'র্ক শুরু হওয়ার পর ঘ'ট'নাটি তদ'ন্ত করে দেখার কথা জানায় সেনা ও পুলিশ বা'হি'নী।
ওই বিত'র্কি'ত ব'ন্দু'কযু'দ্ধের পর স্থানীয়রা জানায়, পুলিশ ও সেনা সদস্যরা স্থা'নীয়দের ডে'কে ম'রদে'হ তিনটিকে শ'না'ক্ত করতে বলে কিন্তু ওই সময়ে কেউই তাদের শ'না'ক্ত করতে পারেনি। ঘ'ট'নাস্থ'ল থেকে মাত্র একশ' মিটার দূরে বসবাসকারী মোহাম্মদ আশরাফ বলেন, ম'রদে'হ শ'না'ক্ত করতে আমাদের ডা'কা হয়। আমরা কেউই তাদের চি'নতে পারিনি-তারা স্থানীয় ছিলো না। তাদের মুখ, মাথা, চোখ আর বু'কে গু'লিবি'দ্ধ ছিলো।