আন্তর্জাতিক ডেস্ক : থাইল্যান্ডে জরুরি অবস্থা অমান্য করে রাস্তায় নেমে বিক্ষো'ভ অব্যাহ'ত রেখেছেন হাজার হাজার মানুষ। রাজা মহা ভাজিলংকর্নের ক্ষ'মতা কমানো এবং প্রধানমন্ত্রী প্রায়ুথ চান-ওচার প'দত্যা'গের দাবিতে বিক্ষো'ভ অব্যাহ'ত রাখেন বিক্ষো'ভকারীরা।
বৃহস্পতিবার রাতেও দেশটির রাজধানী ব্যাংককে সরকারবিরো'ধী বিক্ষো'ভে সমবেত হয়েছিলেন বিক্ষো'ভকারীরা। আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যমগুলো জানিয়েছে, স্থানীয় সময় রাত ১০টার দিকে বিক্ষো'ভকারীদের ছ'ত্রভ'ঙ্গ করে দেয় নিরাপ'ত্তাবাহিনী। তবে দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত প্রতিদিন একই জায়গায় সমবেত হওয়ার ঘোষণা দিয়েছেন সংস্কারপ'ন্থীরা।
গতকাল বৃহস্পতিবার প্রায় তিন মাসব্যাপী চলমান বিক্ষো'ভ দ'মনে জরুরি অবস্থা জারি করে থাই সরকার। জরুরি অবস্থা জারির পরপরই সরকারি ভবন, প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের বাইরে জড়ো হওয়া বিক্ষো'ভকারীদের সরিয়ে দেয় পুলিশ। এ সময় আ'টক করা হয় অন্তত ২০ জনকে।
বৃহস্পতিবার রাতে বি'ক্ষো'ভ থেকে আ'টক ব্যক্তিদের দ্রুত মুক্তি দেয়ার দাবি জানানো হয়। তাদের প্রধান দাবিগুলোর মধ্যে রয়েছে-থাই প্রধানমন্ত্রীর প'দত্যা'গ, সরকার ভে'ঙে দিয়ে নতুন নির্বাচন, সামরিক সরকারের লেখা সংবিধান সং'শো'ধন, ভিন্নমতের ওপর দ'ম'ন-পী'ড়ন বন্ধ এবং রাজশা'সন সংস্কার।
থাম্মাসাত বিজনেস স্কুলের সহযোগী অধ্যাপক পাভিদা পানানন্দ বলেন, ''সরকারি আদেশ অমান্য করেও রাস্তায় এত মানুষের বিক্ষো'ভ আ'শ্চ'র্যজনক কিছু নয়। মানুষের মনোভাব উ'ত্ত'প্ত। এই বিক্ষো'ভ ব্যাংককের মানুষদের রাগ ও হ'তা'শার গভীরতা দেখিয়ে দিয়েছে।''