 
                                        
                                        
                                       
                                        
                                             
                                                                                    
আন্তর্জাতিক ডেস্ক: শুরুটা করল ইসরায়েল। আর এতে ফিলিস্তিনের অবরুদ্ধ গাজা উপত্যকার ওপর আগ্রাসন চালানোর জন্য ইসরাইলকে অনেক মূল্য দিতে বাধ্য করেছে ইসলামি প্রতিরোধ আন্দোলন হামাস।
এদিকে ইরানের স্যাটেলাইট টেলিভিশন চ্যানেল প্রেস টিভিকে দেয়া এক সাক্ষাৎকারে যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক কনসালটেন্সি ফার্ম ‘জিওপলিটিক্যাল রিস্ক’ এর প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা জর্জিও ক্যাফিয়ারো একথা বলেন।
তিনি আরো বলেন, ‘সর্বশেষ গাজা-ইসরাইল যুদ্ধে হামাসের রকেট পুরো ইসরাইলকে বিপদের মুখে ফেলতে সক্ষম হয়েছে। ফলে ইসরাইল নিশ্চল হয়ে পড়ে। অর্থনৈতিকভাবে এ পরিস্থিতি ইসরাইলের জন্য মোটেই টেকসই ছিল না। আয়রন ডোম ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা থাকা সত্ত্বেও হামাস ইসরাইলকে তার আগ্রাসনের জন্য বড় মূল্য দিতে বাধ্য করেছে।’
ইসরাইল গত মাসে ফিলিস্তিনে যে রক্তপাত ঘটিয়েছে তার কারণে সংযুক্ত আরব আমিরাত, বাহরাইন, সুদান ও মরক্কোর মতো অন্য আরব সরকারগুলো তেল আবিবের সাথে সম্পর্ক স্বভাবিক করবে না বলেই মন্তব্য করেছেন।
তার মতে, গত মাসে ইসরাইল-ফিলিস্তিন সংঘাতের পর বহু আরব দেশ ও মুসলিম বিশ্ব থেকে যে প্রতিক্রিয়া এসেছে তা সমস্ত আরব সরকারকে একথা স্মরণ করিয়ে দিয়েছে যে, ফিলিস্তিনের অমীমাংসিত ইস্যু এখনো বহু আরবের হৃদয়ে গেথে আছে। তাদের মন থেকে ফিলিস্তিন ইস্যুকে হাল্কা করা কিংবা মুছে দেয়া যাবে না। সূত্র : পার্সটুডে