সাতসকালে ছত্তিশগড়ের সুকমার সিআরপিএফ ক্যাম্পে ধুন্ধুমার কা'ণ্ড। এ'লোপা'থাড়ি গু'লি চালিয়ে সহকর্মীদের হ'ত্যার অভি'যোগ উঠল এক জওয়ানের বিরু'দ্ধে। মৃ'ত্যু হয়েছে অ'ন্তত ৪ জনের। গু'লিতে জ'খ'ম ৭ সিআরপিএফ জওয়ান ভরতি হাসপাতালে। এঁদের মধ্যে তিনজনের অব'স্থা আশ'ঙ্কাজ'নক। অভিযু'ক্তকে গ্রে'প্তার করা হয়েছে বলে খবর। ঠিক কী কারণে তার এই কাজ, তা খতিয়ে দেখতে তদ'ন্তে নেমেছে পুলিশ। ঘ'টনার জে'রে ব্যা'পক আত'ঙ্ক ছড়িয়েছে সুকমার এই সিআরপিএফ ক্যাম্পে।
পুলিশ সূত্রে খবর, সুকমার মারাইগুড়া পুলিশ স্টেশনেই কাছেই রয়েছে সিআরপিএফের ৫০ নং ব্যাটেলিয়নের ক্যাম্প। সোমবার সকালে ডিউটিতে যাওয়ার জন্য প্রস্তু'ত হচ্ছিলেন ক্যাম্পের জওয়ানরা। আচম'কাই তাঁরা গু'লির শ'ব্দ শু'নতে পান। দেখা যায়, এক জওয়ান সহকর্মীদের লক্ষ্য করে নিজের ব'ন্দুক থেকে এলোপাথাড়ি গু'লি চালাচ্ছে। তাঁর গু'লিতে সঙ্গে সঙ্গে মৃ'ত্যু হয় ৪ জওয়ানের। সূত্রের খবর, নিহ'তদের মধ্যে রয়েছেন এক বাঙালি জওয়ান। রাজীব মণ্ডল নামে ওই জওয়ানের বাড়ি নদিয়ায়। জখ'ম হন আরও কয়েকজন। তাঁদের ত'ড়িঘড়ি হাসপাতালে নিয়ে যাওয়ার ব্যবস্থা করা হয়। হাসপাতাল সূত্রে খবর, এদের মধ্যে ২ জনকে চিকিৎসার জন্য আকাশপথে পাঠানো হয়েছে রায়পুরে।
সিআরপিএফ সূত্রে খবর, অভিযু'ক্ত জওয়ানের নাম রীতেশ রঞ্জন। সুকমার ৫০ নং ব্যাটেলিয়নে কর্মরত সে। ভোর প্রায় চারটে নাগাদ নিজের ব'ন্দু'ক থেকে এ'লোপাথাড়ি গু'লি চা'লিয়ে র'ক্তার'ক্তি কা'ণ্ড ঘ'টিয়ে ফেলে রীতেশ। কোনও মানসিক অবসাদ থেকে ওই জওয়ানের এই কাজ, নাকি এমন আ'ক্রমণা'ত্ম'ক হয়ে ও'ঠার পিছনে অন্য কোনও কারণ আছে, তা খ'তিয়ে দেখা হচ্ছে। ঘ'টনায় উচ্চপর্যায়ের তদ'ন্তের নির্দেশ দিয়েছে সিআরপিএফ।-সংবাদ প্রতিদিন