আন্তর্জাতিক ডেস্ক : মার্কিন ভূতত্ত্ব সর্বেক্ষণের (ইউএসজিএস) মতে মায়ানমারের মাওলাইকে এই ভূমিকম্পও ভারতীয় এবং ইউরেশীয় প্লেটের ঠোকাঠুকির ফলে হয়েছে। এমনিতে দু’টি প্লেট পরস্পরের দিকে বছরে ৪০-৫০ মিলিমিটার করে এগিয়ে আসছে। ভারতীয় প্লেটটি এ ক্ষেত্রে ইউরেশিয় প্লেটের তলার ঢুকে যাওয়ার সময়ে এই কম্পন অনুভূত হয়। হিমালয়ের পাদদেশে থাকা এই অঞ্চলটি বরাবরই ভূমিকম্পপ্রবণ। বেশ কয়কটি বড়সড় ভূমিকম্প এই অঞ্চলে হয়ে গিয়েছে।
১৯৩৮-এ বিহার, ১৯০৫ এ কাংরা, ২০০৫-এ কাশ্মীরের ভূমিকম্প, ২০১৫-এ নেপালের ভূমিকম্প, এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য। তবে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্পটি হয় আসামে ১৯৫০-এর ১৫ অগস্ট। তা ছাড়া অঞ্চলটি ঘনবসিতপূর্ণ হওয়ায় এর আগের বেশ কয়েকটি ভূমিকম্পে সম্পত্তি ও জীবনেরও প্রচুর ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। এই অঞ্চলের ভূমিকম্পে প্রায় এক লক্ষ মানুষ জীবন হারিয়েছেন।-আনন্দবাজার
১৩ এপ্রিল, ২০১৬/এমটিনিউজ২৪/জহির/মো:জই