কীভাবে ব্রেক আপ কাটিয়ে উঠেছেন এই নায়িকারা

বিনোদন ডেস্ক: প্রেমে পড়া, প্রেম ভাঙা, বিয়ে, ডিভোর্স রয়েছে এদের জীবনেও। সাধারণ মানুষের কাছে যা গ্ল্যামার দুনিয়ার মুখরোচক গল্প, সেই গল্পই এদের জীবনের কোনও না কোনও অন্ধকার অধ্যায়। আগের রাতের ব্রেক আপের কষ্ট লুকিয়ে রেখে পরের দিন ক্যামেরার সামনে রোম্যান্স, হাসিমুখ, রিটেক।

কী ভাবে সামলান এরা? জীবন সম্পর্কে কোন দর্শন চালিয়ে নিয়ে যায় এদের জীবন? পড়ুন সম্পর্কের ভাঙা-গড়া কী ভাবে দেখেন হলি-বলির এই ডিভারা।

ক্যটরিনা কাইফ: ব্রেক আপ খুবই যন্ত্রণাদায়ক। জিমে গিয়ে যত পারো পরিশ্রম করো। এ ভাবেই ঝেড়ে ফেলতে পারবে।

প্রিয়ঙ্কা চোপড়া: সম্পর্ক কখনও ভাল ভাবে শেষ করা যায় না। ছোট ছোট কাজ দিয়ে শুরু করুন। ঘুমোন, ভাল বই পড়ুন, বন্ধুদের সঙ্গে সময় কাটান।দীপিকা পাড়ুকোন: ব্রেক আপের পর অনেক কেঁদেছি। তবে এই ব্রেক আপই আমাকে শক্ত করেছে। তার জন্য যে আমাকে ছেড়ে গিয়েছে তার প্রতি আমি কৃতজ্ঞ।

কল্কি কোয়েচলিন: কাটিয়ে ওঠা সোজা নয়। তবে আমি কাজে মন দিয়েছি। আর ধীরে ধীরে নিজেকে চিনতে শিখেছি, নিজের মূল্য বুঝতে শিখেছি।

সোনম কপূর: যদি কোনও সম্পর্ক তোমাকে কষ্ট দেয়, তাহলে প্লিজ সেই সম্পর্ক থেকে বেরিয়ে আস। নিজেকে মুক্ত মনে হবে।

জোনিফার অ্যানিস্টন: একটা সম্পর্ক ভেঙে যাওয়া মানেই জীবন শেষ হয়ে যাওয়া নয়। জীবনে বেঁচে থাকার আরও অনেক কিছু রয়েছে।

রিটা ওরা: একটা সময় বিছানা থেকে উঠতে পারতাম না। মনে হত মরে যাই। কিন্তু আমি এটা কাটিয়ে উঠেছি। জীবনের ভাল দিকগুলো দেখতে শিখেছি। আমি বেঁচে আছি।

জেনিফার লোপেজ: আমি জীবনের সেরা শিক্ষাটা পেয়ে গিয়েছি। সবার আগে নিজেকে ভালবাসতে হবে। অন্যের সঙ্গে ভাল থাকার আগে নিজের সঙ্গে ভাল থাকতে হবে।

টেলর সুইফট: নিজের সম্পর্কে ভাল বোধ করার উপায়, কাউকে হারানোর অসহ্য যন্ত্রণা থেকে নিজেকে বের করে আনা, নিজের জন্য গান লেখা।

অ্যানা হ্যাথওয়ে: কোনও সম্পর্কে খারাপ অভিজ্ঞতা যেন তোমাকে নতুন সম্পর্ককে তাড়া করে না বেড়ায়।-আনন্দবাজার 
৯ সেপ্টেম্বর,২০১৬/এমটি নিউজ২৪/আ শি/এএস