বিনোদন ডেস্ক: ‘আমি হরিণ শাবকটিকে খাইয়েছি এবং তাকে মৃত্যুর হাত থেকে বাঁচিয়েছি।আমরা হরিণটিকে ঝোপের মধ্যে আটকা পড়ে থাকতে দেখে তাকে উদ্ধার করি। প্রচন্ড ভীত অবস্থায় পেয়ে শাবকটিকে আমরা পানি খাওয়াই। তার সাথে পুরো হরিণ দলটিই সেখানে ছিলো।কয়েকটি বিস্কুট খেয়ে শাবকটি সেখান থেকে চলে যায়।এরপর থেকেই বিতর্কের শুরু হয়।’ এনডিটিভিকে দেয়া ২০০৯ সালের এক সাক্ষাৎকারে এসব কথা বলেন সালমান।
যোধপুরের এক আদালত সালমান খানকে স্বভাবগত অপরাধী বলে আখ্যা দিয়ে ৫ বছরের কারাদন্ডে দন্ডিত করেছে।রায় শোনার পরপরই কান্নায় ভেঙে পড়েন তার দুই বোন আলভিরা ও অর্পিতা।
রায় পড়ার সময় জাজ বলেন, ‘সে ফিল্মস্টার এবং অনেকেই তাকে অনুকরণ করে বলেই তাকে এ শাস্তি দেয়া হযেছে।’ সালমান খানকে যোধপুরের যে আদালতে পাঠানো হচ্ছে সেই একই আদালতেই নিজ আশ্রমে এক স্কুলছাত্রীকে ধর্ষনের অভিযোগে গত ৫ বছর ধরে জেল খাটছেন ভারতের ধর্মীয় গুরু আশারাম বাপু।
২০০২ সালে মুম্বাইয়ে টোয়োটা ল্যান্ড ক্রুজার চালানোর সময়ে ফুটপাতে আশ্রয়হীন এক ব্যক্তিকে হত্যার দায়ে অভিযুক্ত হওয়ার পর ২০১৫ সালে সেই মামলা থেকে মুক্তি পান সালমান খান।
এমটি নিউজ/এপি/ডিসি