বিনোদন ডেস্ক : ঐশ্বরিয়ার প্রতি সালমানের ‘অধিকারবোধ’ নিয়ে নানা কথাও গুঞ্জরিত ছিল ইন্ডাস্ট্রিতে। সেই সম্পর্ক ভাঙার পর নাকি সালমান দারুণ ভেঙে পড়েছিলেন।
সেই সময় ঐশ্বরিয়ার সঙ্গে ‘প্রেম’ শুরু হয় অভিনেতা বিবেক ওবেরয়ের। তাঁর কেরিয়ার নাকি সেই কারণেই নষ্ট করেছিলেন সালমান। কিন্তু পরবর্তীকালে অভিনেতা অভিষেক বচ্চনের সঙ্গে ঐশ্বরিয়ার বিয়ে নিয়ে কোনও ধরনের মনকষ্ট ছিল না সালমানের।
সঞ্জয় লীলা ভনসালীর পরিচালনায় তৈরি ‘হম দিন দে চুকে সনম’ ছবিতে অভিনয় করেছিলেন ঐশ্বরিয়া রাই বচ্চন এবং সালমান খান। অনস্ক্রিন রোম্যান্স করতে-করতে একে-অপরকে মন দিয়ে বসেছিলেন তাঁরা। বলিউডের অন্যতম ব্যর্থ প্রেমের তালিকায় রয়েছে এই জুটির নাম।
ঐশ্বরিয়া প্রতি সালমানের ‘অধিকারবোধ’ নিয়ে নানা কথাও গুঞ্জরিত ছিল ইন্ডাস্ট্রিতে। সেই সম্পর্ক ভাঙার পর নাকি সালমান দারুণ ভেঙে পড়েছিলেন। সেই সময় ঐশ্বরিয়া সঙ্গে ‘প্রেম’ শুরু হয় অভিনেতা বিবেক ওবেরয়ের। তাঁর কেরিয়ার নাকি সেই কারণেই নষ্ট করেছিলেন সালমান। কিন্তু পরবর্তীকালে অভিনেতা অভিষেক বচ্চনের সঙ্গে ঐশ্বর্যর বিয়ে নিয়ে কোনও ধরনের মনকষ্ট ছিল না সালমানের।
এর কারণ ইন্ডাস্ট্রির অনেকেই মনে করেন অমিতাভ বচ্চন। বচ্চন পরিবারকে গোটা ইন্ডাস্ট্রি সমীহ করে চলে। ব্যতিক্রম নন সালমানও।
তাই ঐশ্বর্যর সঙ্গে সালমানের বিচ্ছেদের পর এক টক শোতে সলমন প্রাক্তন প্রেমিকা রাই সুন্দরীর বিবাহিত জীবন নিয়ে কিছু মন্তব্য করেছিলেন।
নিজেকে ঐশ্বর্যর প্রাক্তন প্রেমিক হিসেবে পরিচয় দিয়েছিলেন সালমান। এবং বলেছিলেন, “এতগুলো বছর কেটে গিয়েছে। ঐশ্বরিয়া এখন অন্য কারওর স্ত্রী। আমি খুবই খুশি যে, ঐশ্বরিয়া অভিষেককে বিয়ে করেছেন। অভিষেক দারুণ মানুষ। ঐশ্বরিয়ার খুব বড় পরিবারে বিয়ে হয়েছে। ওরা খুব ভাল আছে একসঙ্গে। এটাই তো এক এক্স বয়ফ্রেন্ড চাইতে পারে…”