এক্সক্লুসিভ ডেস্ক: ‘থ্রি ইডিয়টস’ ছিল না বটে, তবে শেষ পর্যন্ত ‘আল ইজ ওয়েল’ই হয়েছে৷ গুরুগ্রামের গোটা সরকারি হাসপাতাল যখন অন্ধকারে ডুবে, মোবাইলের ফ্ল্যাশ লাইটে জন্ম হল শিশুটির৷ না ডাক্তার নয়, এই অসাধ্য সাধন করলেন কয়েকজন কর্তব্যরত একগুঁয়ে নার্স। শেষ অবধি হাল ছাড়তে যাঁরা নারাজ ছিলেন।
গুরুগ্রামের কবিতা কুমার ভর্তি হন সরকারি হাসপাতালটিতে। তখন থেকেই হাসপাতালে লোডশেডিং চলছিল। মোমের আলোতেই কাজ করছিলেন হাসপাতালের কর্মীরা। মাঝরাতে যখন কবিতার প্রসব যন্ত্রণা শুরু হয়, ততক্ষণে তাও শেষ হয়ে গিয়েছে। এদিকে কোনও ডাক্তারও হাসপাতালে নেই।
তবে ভাগ্যের ভরসায় কবিতাকে ছাড়তে নারাজ ছিলেন নার্সরা। তাই মোবাইলের ফ্ল্যাশ লাইটের আলোতেই শুরু হয় প্রসব করানোর প্রক্রিয়া। ২৫ মিনিট পর পুত্র সন্তানের জন্ম দেন কবিতা। মা ও ছেলে দু’জনের শারীরিক অবস্থাই স্থিতিশীল বলে জানা গিয়েছে। হাসপাতালের নার্সদের ‘দেবী’র তকমা দিয়েছেন কবিতার স্বামী কপিল।-সংবাদ প্রতিদিন
০৭ অক্টোবর,২০১৬/এমটি নিউজ২৪ ডটকম/সবুজ/এসএ