সোমবার, ১৬ জানুয়ারী, ২০১৭, ০৬:২৪:২২

ভুলেও এই ৭টি স্থানে বাড়ি বা ফ্ল্যাট নেবেন না! নইলে বিপদ!

ভুলেও এই ৭টি স্থানে বাড়ি বা ফ্ল্যাট নেবেন না! নইলে বিপদ!

এক্সক্লুসিভ ডেস্ক : ভৌতিক ছবিতে আমরা প্রায়শই দেখি নতুন বাড়িতে প্রবেশ করেই সেই ছবির চরিত্ররা বার বার প্রতিকূলতার সামনে পড়ছেন। পরে দেখা যায়, সাই বাড়িটি হানাবাড়ি না-হলেও তার আশেপাশে এমন কিছু রয়েছে, যার জন্য সেই বাড়িতে দেখা দেয় বহু বিচিত্র রকমের উপদ্রব।  খবর এবেলার।

ভৌতিক কাহিনির প্রথম পুরুষরা, মার্কিন লেখক এইচ পি লাভক্র্যাফ্ট থেকে শুরু করে আমাদের বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায় পর্যন্ত উপদ্রুত বাড়ি নিয়ে লিখে রেখেছেন অসংখ্য গল্প। এর সবক’টিই কিন্তু অতৃপ্ত আত্মার দ্বারা সৃষ্ট গোলযোগের ছিল না। বাস্তু এবং তন্ত্রশাস্ত্র মতে, এমন কিছু জায়গা রয়েছে, যা থেকে ক্রমাগত উৎসৃত হয় অশুভ শক্তির বিকিরণ।

এই নেগেটিভ এনার্জিই সদ্য কেনা ঝকঝকে বাড়িকে করে তুলতে পারে নরকের মতো অসহনীয়। কেবল উত্তর-দক্ষিণ-পূর্ব-পশ্চিম দেখে অথবা সৌষ্ঠব আর স্বাচ্ছন্দ্য বিচার করে বাড়ি বা ফ্ল্যাট কিনলে চলবে না। তান্ত্রিক নিদান— বাসগৃহ স্থির করার আগে দেখে নিন এই ৭টি জায়গা সেই বাড়ির ধারে কাছে নেই তো!

• শ্মশান বা কবরখানার কাছে কখনওই বাড়ি বা ফ্ল্যাট কিনবেন না। একান্ত ষদি তা না সম্ভব হয়, তবে মনে রাখবেন, এমন ব্যবস্থা রাখতে হবে, যাতো আপনার বাড়ি থেকে চিতার আগুন অথবা দাফনের ক্রিয়া যেন না দেখা যায়। এর ব্যত্যয় ঘটলে আপনার ও আপনার পরিবারের মানসিক বিপর্যয়ের সম্ভাবনা রয়েছে।

• হাসপাতাল থেকেও নেগেটিভ এনার্জির বিকিরণ ঘটে। একঝাঁক অসুখী মানুষের সান্নিধ্য আপনার মনকেও আচ্ছন্ন করে ফেলতে পারে। রোগ সংক্রমণের সম্ভাবনা তো রয়েছেই।

• কোনও পোড়ো বা ভাঙা বাড়ির কাছে বাড়ি কিনবেন না। পরিত্যক্ত বাড়ির কাছেও নয়। এমন জায়াগায় প্যারানর্মাল শক্তি বিশেষ সুবিধা পায়।

• চৌমাথার মোড়ে বাড়ি বা ফ্ল্যাট না কেনাই ভাল। রাস্তার আওয়াজ বা দূষণের উপরেও বিপদ রয়েছে। এমন জায়গাতেই অপতান্ত্রিকরা অভিচার বা ক্ষতিকারক ক্রিয়া করে থাকেন।

• জুয়ার আড্ডার কাছে বাড়ি না কেনাই ভাল। অসংখ্য মানুষের অহেতুক লোভ থেকেও নেগেটিভ এনার্জি উৎসৃত হয়।

• মদের দোকানের নিকটবর্তী জায়গাও পরিত্যজ্য। কারণ, এখান থেকেও বিকিরিত হয় তামসিক শক্তি।

• কোনও কসাইখানার আশেপাশেও বাড়ি বা ফ্ল্যাট কিনবেন না। নিরন্তর প্রাণীহত্যাও ডেকে আনে অমঙ্গলকে।

১৬ জানুয়ারি ২০১৭/এমটিনিউজ২৪/এসএস

Follow করুন এমটিনিউজ২৪ গুগল নিউজ, টুইটার , ফেসবুক এবং সাবস্ক্রাইব করুন এমটিনিউজ২৪ ইউটিউব চ্যানেলে