এক্সক্লুসিভ ডেস্ক: হেলিকপ্টারে চড়ে ভোলার নদীভাঙন রোধের কাজ তদারকি করে গেলেন পাউবোর বিশিষ্ট ঠিকাদার ও শিল্পপতি এম নুরুজ্জামান খান।
গতকাল মঙ্গলবার বিকেলে তিনি হেলিকপ্টারে চড়ে সদর উপজেলার ইলিশা ইউনিয়নের মেঘনা নদীর তীরে আসেন তিনি। তাঁকে বহনকারী পারটেক্স এভিয়েশনের হেলিকপ্টারটি ওই এলাকার একটি খোলা মাঠে অবতরণ করে। এ সময় স্থানীয় উৎসুক জনতা ভিড় জমায়।
নদীভাঙন রোধের কাজ তদারকি করে হেলিকপ্টারে চড়ে ঢাকায় চলে যান ঠিকাদার নুরুজ্জামান।
সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, ভোলার নদীভাঙন রোধে ২৮০ কোটি টাকা ব্যয়ে একটি প্রকল্প গ্রহণ করে সরকার। গত বছরের ১৬ অক্টোবর প্রথম ওই প্রকল্পের ব্লক স্থাপনের কাজ শুরু করে ইনফা ট্যাক কোম্পানি নামের পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) একটি ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান। কিন্তু ওই ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান গত দুই মাসেও মেঘনার তীরে ব্লক স্থাপনের কাজ শুরু না করতে পারায় পরবর্তীতে ওই কাজের দায়িত্ব পান বিশিষ্ট ঠিকাদার ও শিল্পপতি এম নুরুজ্জামান খান।
গত ৯ জানুয়ারি দায়িত্ব পাওয়ার পর ভোলার ইলিশা ইউনিয়নের মেঘনার তীরে ব্লক তৈরির কাজ শুরু করেন তিনি। ওই কাজের মান ও অগ্রগতি দেখার জন্য ঠিকাদার ও শিল্পপতি এম নুরুজ্জামান খান মঙ্গলবার বিকেলে হেলিকপ্টারে চড়ে তার ঠিকাদারি কাজ তদারকি করেন।
এ বিষয়ে এম নুরুজ্জামান খান সাংবাদিকদের বলেন, "ঠিকাদারি কাজের মান ও অগ্রগতি দেখতে আমি সরেজমিনে এসেছি। " কাজের মান ও অগ্রগতি সম্পর্কে সন্তোষ প্রকাশ করে তিনি বলেন, "খুব দ্রুত ব্লক তৈরি করে তা মেঘনা নদীতে ফেলে ভোলার নদীভাঙন রোধ করা হবে।’
১৮ জানুয়ারি,২০১৬/এমটিনিউজ২৪/এআর