রেললাইনের পাতে চলে লিখনের মোটরসাইকেল!
                                        
                                
                            
                            
                            
                                
                                
 
 
                     
                                 
                                 
                                 
                                  
                
                
                                
                          
                                        
                                         
                                                                                    
                                                                             
                                            
                                        
                                        
                                       
                                        
                                             
                                           
                                                                                 
                                                                                
                                                                                 
                                                                                
                                                                                  
                                             
                                             
                                                                                    
                                                                                 
                                     
   
                                             
     
                      
                                     
                                    
                                  যশোর : সাধনা থাকলে সাধন হয়।  যেকোনো উপায়ে সাধন করার মনোবাসনা থাকে।  তারই প্রমাণ করলেন যশোরের লিখন।  রেললাইনের পাতে দিব্যি মোটরসাইকেল চালিয়ে অসাধ্যকে সাধন করেছেন তিনি।
রেললাইনের পাতে ভারসাম্য রেখে হাঁটতে পারাটাই কিন্তু দুষ্কর, সেখানে তিনি মোটরসাইকেল চালিয়ে সবাইকে তাক লাগিয়ে দিয়েছেন।  মাত্র তিন ইঞ্চির এই সরু পাতের ওপর মোটরসাইকেল চালানো কিন্তু চারটিখানি কথা নয়।
দেড় দশকের সাধনায় এই কঠিন এবং মজার কৌশলটি রপ্ত করেছেন যশোরের শহিদুল ইসলাম লিখন।  শুরুটা তার অবশ্য বাইসাইকেল দিয়ে। বাড়ি থেকে মাত্র ২০ গজের তফাতে পড়াশোনার ফাঁকে ছোট্ট লিখন ১৯৯৫ সালে শুরু করেন তার অধ্যবসায়। 
সকাল-বিকেল প্রায় চার ঘণ্টা অনুশীলনের মধ্যদিয়ে মোটরসাইকেলকে রেলপাতের বন্ধু বানিয়ে ফেলেন তিনি।  গতিটাও কিন্তু একেবারে কম নয়, ঘণ্টায় ২৫ কিলোমিটার। 
তার এমন নৈপুণ্যে মুগ্ধ এলাকাবাসীও অনুপ্রেরণা পান লিখনের কাছ থেকে। শুকনো পাতের ওপর তার কৌশল চাললেও, লক্ষ্য আগামীতে পিচ্ছিল পাতের ওপর।  সমান গতিতে মোটরসাইকেল চালানো।
২২ অক্টোবর,২০১৫/এমটিনিউজ২৪/প্রতিনিধি/এমআর
                                          
                                             
                                            
                                                 
               
     
     
    
    
    
 
    
    
 
                                          
                                             �