ভূতুড়ে এক বাড়ির গা ছমছম করা অভিজ্ঞতা
                                        
                                
                            
                            
                            
                                
                                
 
 
                     
                                 
                                 
                                 
                                  
                
                
                                
                          
                                        
                                         
                                                                                    
                                                                             
                                            
                                        
                                        
                                       
                                        
                                             
                                           
                                                                                 
                                                                                
                                                                                 
                                                                                
                                                                                  
                                             
                                             
                                                                                    
                                                                                 
                                     
   
                                             
     
                      
                                     
                                    
                                  এক্সক্লুসিভ ডেস্ক : বাইরের ব্যস্ত রাস্তা।  কোনো কিছুরই ধার ধারে না বাড়িটি।  সময় পুরোপুরিভাবে থমকে গেছে বাড়ির মধ্যে।  ঠিক যেমনিভাবে তিনি রেখে গিয়েছিলেন বাড়িটিকে, ঠিক সেই রকমভাবেই যেন থেমে গেছে বাড়ির মধ্যেকার সময়।  
একই রকমভাবে ওলট-পালট হয়ে রয়েছে জিনিষপত্র।  বইগুলো দেখলে যেন মনে হয় এসবে মাত্রই তিনি হয়তো পড়তে পড়তে উঠে গেছেন কোনো কিছু খোঁজার উদ্দেশ্যে।  যেন ভূতুড়ে এক বাড়ির গা ছমছম করা অভিজ্ঞতা।
থেমে যাওয়া বাড়িটিতে থাকতেন 'প্যারাডাইস লস্টে'র লেখক জন মিল্টন। বাড়িটি দেখলে কারুর বিশ্বাসই হবে না যে, এখনকার এই ভূতুড়ে বাড়িটিতে আগে বসবাস করতেন বিখ্যাত ব্রিটিশ লেখক জন মিল্টন।  বাড়িটি বার্কিন ম্যানরে অবস্থিত।  প্রায় ৪৫০ বছর আগে দেশের ধনবান পরিবারগুলো বাস করত এই অঞ্চলে।
হরিণের মাথা, ক্লাসিক মেটাল টাইপরাইটার, গ্রামফোন, পিয়ানোটি দেখলে একটা নস্টালজিয়া তৈরি হয় মনের মধ্যে।   প্রতিটি ব্যবহৃত জিনিষের মধ্যে যেন তারই গন্ধ মিশে আছে।  তার ঘাট-বিছানা সবকিছুর মধ্যেই যেন এখনো মিশে আছেন তিনি।
জন মিল্টন প্যারাডাইস লস্ট লিখে খুবই জনপ্রিয়তা কুড়িয়েছিলেন।  এই কবিতাটি ইংরেজিতে লেখা কবিতাগুলোর মধ্যে বেশ জনপ্রিয় ছিল।  ১৬৬৭ সালে প্রথমবার প্রকাশিত হয় 'প্যারাডাইস লস্ট'।  এরপর ১৯৭৪ সালে দ্বিতীয়বার প্রকাশিত হয় বইটি।
১৬৩২ থেকে ১৬৩৮ সাল পর্যন্ত জন মিল্টন এই বাড়িতে নিজের পরিবারের সঙ্গে বাস করতেন।  এরপর ১৮৪৮ সালে এডওয়ার্ড টাইরেল মানে এক ব্যাক্তি বাড়িটি কিনে নেন।  এরপর বাড়িটিকে পুনরায় নির্মাণ করেন টাইরেল।
২৩ অক্টোবর,২০১৫/এমটিনিউজ২৪/এমআর/এসএম
                                          
                                             
                                            
                                                 
               
     
     
    
    
    
 
    
    
 
                                          
                                             �