এক্সক্লুসিভ ডেস্ক : সুস্থ থাকার জন্য হাসি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। আপনি যদি সুখী হন তবে আপনি মানসিক চাপ থেকে দূরে থাকবেন। সুস্থ থাকার জন্য মানসিক চাপ থেকে দূরে থাকা খুবই জরুরি। হাসি এমন একটি ওষুধ, যা মানসিক চাপকে দূরে রাখে এবং অনেক রোগ থেকে রক্ষা করতে কাজ করে। তাই আমরা আপনাদের জন্য নিয়ে এসেছি মজার কিছু জোকস। এই জোকসগুলো পড়লে হাসি থামাতে পারবেন না।
বর্তমান সময়ের দৌড়াদৌড়ির জীবনে হাসি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। আপনি যদি হাসতে থাকেন তবে সবচেয়ে কঠিন কাজটিও সহজেই হয়ে যায়। সুস্থ থাকতে আমাদের সকলেরই প্রতিদিন নিয়মিত হাসতে হবে।
জোকস এবং কৌতুক একজন ব্যক্তিকে হাসাতে অনেক সাহায্য করে। কৌতুক ও চুটকুলে পড়ে একজন মানুষের সময় কাটে হাসতে হাসতে। তাই আমরা আপনাদের জন্য নিয়ে এসেছি কিছু মজার জোকস ও চুটকুলে, যা পড়ার পর আপনি হাসি থামাতে পারবেন না। তো হাসতে হাসতে শুরু করা যাক…
> কম্পিউটার অনেকটা মানুষের মতোই।
কেবল একটাই পার্থক্য—
এটি নিজের দোষ অন্য কম্পিউটারের ঘাড়ে চাপাতে পারে না।
> প্রাপ্তবয়স্ক ব্যক্তি হলেন তিনি,
যাঁর বৃদ্ধি ওপর ও নীচ- এই দুই প্রান্ত থেকে থেমে গেছে, কিন্তু পাশে বাড়ছে।
> একটি বই থেকে নিয়ে লিখলে সেটা হয় চুরি।
আর কয়েকটা বই থেকে নিয়ে লিখলে হয় গবেষণা।
> আমি কাজ খুব ভালোবাসি।
কাজ আমাকে আকৃষ্ট করে।
আর তাই তো আমি ঘণ্টার পর ঘণ্টা বসে অন্যের কাজ দেখি।
> ডাক্তার: বাহ! আপনি কোনো চিন্তা করবেন না। আপনার পালস তো একদম ঘড়ির কাঁটার মতো চমৎকার চলছে।
রোগী: তার কারণ আপনি সেই তখন থেকে আমার হাতঘড়িটাই চেপে ধরে বসে আছেন।
> বাবা: গালিগালাজ করার জন্য মাস্টার তোকে মেরেছেন?
ছেলে: হ্যাঁ। তিনি জিজ্ঞেস করেছিলেন, এই গালাগালি আমি কী করে শিখলাম? কার থেকে শিখলাম?
বাবা: তুই কী বললি?
ছেলে: তোমার কথা বললে তো তোমার অসম্মান হবে, তাই তোমার তোতা পাখিটার কথা বলেছি।
ডিসক্লেইমার : এই বিভাগের জন্য জোকস হোয়াটসঅ্যাপ এবং অন্যান্য সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্মে শেয়ার করা জনপ্রিয় বিষয়বস্তু থেকে নেওয়া হয়েছে। এদের উদ্দেশ্য কেবলমাত্র লোকেদের একটু আনন্দ দেওয়া… আমাদের উদ্দেশ্য নয় কাউকে উপহাস করা, অবজ্ঞা করা।