এক্সক্লুসিভ ডেস্ক : এক বালিকা আর আপনার মধ্যে একটা সাঁকো তৈরি করতে চেয়েছিলেন আপনি। যে সাঁকো পেরিয়ে দুজন দুজনের খুব ভেতরে পৌঁছে যেতে পারবেন। নিজের অনুভূতি ছড়িয়ে দিতে পারবেন বালিকার বুকের ভেতরে। বালিকা তা চায় না। বুঝে গেলেন আপনি। এরপরও সাঁকো তৈরির চেষ্টা আপনার জন্যে হ্যাংলামি।
তবে কি আপনি একা থাকবেন। একা একা রাতের তারা ভরা আকাশ দেখবেন? হয়তো আপনার নিয়তিই এরকম। বেজিংয়ের একদল গবেষক বলছেন, জগত-সংসারে কিছু মানুষ একাকিত্বের জিন নিয়ে জন্ম নেয়। যাদের ভেতর একা থাকার প্রবণতা অন্যদের তুলনায় ২০ শতাংশ বেশি।
এ সিদ্ধান্তে আসতে গবেষকরা প্রায় ৬০০ জন চীনা ছাত্রের মাথার চুলের ডিএনএ পরীক্ষা করে দেখেন। দেখা গেছে, যাদের শরীরে ৫-এইচটিএ জিনের ‘জি’ ভার্সান রয়েছে তারা বেশি একা থাকেন। তারা অন্যদের সঙ্গে সহজে মানিয়ে নিতে পারেন না।
পেকিং বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকরা জানান, যাদের দেহে এই ‘জি’ ভার্সানের জিন রয়েছে তারা অন্যদের সঙ্গে ঘনিষ্ঠ হতে পারেন না। তাদের মধ্যে হতাশার মাত্রা বেশি থাকে। এমনকি কখনও কখনও তাদের হীনমন্যতা এক রকমের পাগলামিও ডেকে আনে।