শনিবার, ১৬ এপ্রিল, ২০১৬, ০১:৫৭:২১

বিয়ে করবেন? তাহলে জেনে নিন কোন জেলার মেয়েরা বউ হিসেবে কেমন

বিয়ে করবেন? তাহলে জেনে নিন কোন জেলার মেয়েরা বউ হিসেবে কেমন

এক্সক্লুসিভ ডেস্ক : আপনারা যারা বিবাহযোগ্য মানে, যাদের বিয়ের বয়স হয়েছে, এখন কিংবা অদূর ভবিষ্যতে বিয়ে করার চিন্তাভাবনা করছেন, এই লেখাটা তাদের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। কেন না, এই লেখার মাধ্যমে তুলে ধরছি কোন জেলার মেয়েরা বউ হিসেবে কেমন হবেন। তাহলে আসুন জেনে নিই, কোন জেলার মেয়েরা কেমন?

১। যশোর-খুলনার মেয়েরা অনেক সুন্দরী। যশোরের মেয়েরা কুটনামিতে খুব ওস্তাদ হয়, প্রচুর মিথ্যা কথা বলে। আর শ্বশুরবাড়ীর লোকজন সহ্যই করতে পারেনা। পরকিয়াতেও ওস্তাদ যশোরের মেয়েরা।

২। চট্টগ্রামের মেয়েরা বাইরের জেলাদের ছেলেদের ব্যাপারে আগ্রহী নয়। কিছুটা কনজারভেটিভ। ৩। সিলেটী মেয়েরা পর্দানশীল বেশী। সিলেটি মেয়েরা সাধারণত বাইরের জেলা তে বিয়ে করতে যায় না। আত্মীয়দের মধ্যে থাকতে পছন্দ করে। সিলেটী মেয়েরা ছ্যাচড়া।

৪। পুরান ঢাকার মেয়েরা খুবই দিলখোশ। ঢাকার অন্য এলাকার মেয়েরা জগাখিচুরি ৫। খুলনার মেয়েরা স্বামী অন্ত প্রাণ। খুলনার মেয়েরা নাকি ফ্যামিলির ব্যাপারে একটু সিরিয়াস টাইপের হয় ৷

৬। উত্তর বঙের মেয়েরা কোমলমতী হয় এবং বেকুব ও আনক্রিয়েটিভ । ৭। বরিশালের মেয়েরা একটু ঝগড়াটে, ভালো রাঁধুনী, ন্যাচালার সুন্দরী , সংসারী এবং স্বামীভক্ত। কিন্তু বরিশাল থেকে সাবধান, যতই সুন্দর হোক, জীবন বরবাদ করে দেবে।

৮। ময়মনসিংহের মেয়েরা একটু বোকাসোকা, কেউবা বদমাইশ। কেউ কেউ স্মার্ট এবং ডেয়ারিং ৯। সিরাজগন্জের মেয়েরা ভালো, যদি শান্তিতে ঘর করতে চান। ১০। বগুড়ার মেয়েরা ঝাল।

১১। কুষ্টিয়ার মেয়েরা অহংকারী, কিন্তু সেই তুলনায় গুনবতী নয়। মননশীল, রুচিসম্পন্ন। যাকে ভালবাসে সত্যিকারের ভালবাসে, কোন রাখঢাক নাই। ১২। বি বাড়িয়ার মেয়েরা পলটিবাজ কিন্তু পতিভক্ত ও সংসারী।

১৩। রাজশাহীর মেয়েরা একটু লুজ । ১৪। পাবনার মেয়েরা কুটনা হয়ে থাকে। ১৫। জামালপুরের মেয়েরা বেশি স্মার্ট এবং ডেয়ারিং।এই জেলায় সুন্দরীদের ঘনত্ব বেশি।

১৬। নোয়াখালী: বাবা-মা অথবা আত্মীয়-স্বজনদেরকে ভুলতে চাইলে নোয়াখালীর মেয়েদের তুলনা নেই। বেশির ভাগ মেয়ে কারো কথার নিছে থাকতে চায়না। এরা চরম কুটনা হয়। তবে তারা শশুড়বাড়ির জন্য করতে চাইলে নিজের সব দিয়ে করে, না করলে নাই!

১৭। ফরিদপুরের মেয়েরা চোরা স্বভাবের। ওদের মত কুটিল প্যাচের মানুষ খুব কমই হয়। ১৮। কুমিল্লার মেয়েরা শ্বশুরবাড়ির মানুষদের পছন্দ করেনা।কুমিল্লার মেয়েরা সুন্দরী, অনেক দায়িত্বশীল, তবে সংসারে প্রভাব বিস্তার করতে বেশি পছন্দ করে।

১৯। টাংগাইলের মেয়েরা খুব ভাল হয়, বান্ধুবী হিসেবেতো বটেই, পাত্রী হিসেবেও। .এ অঞ্চলের মাইয়াগুলো দুনিয়ার বজ্জাত… তবে বান্ধবী হিসাবে ভালু..একটু দিলখোলা টাইপের। ২০। মাদারিপুরের মেয়েরা খুবই কিউট, খুব খরচে, জামাইয়ের পকেট ফাকা করতে উস্তাদ।

২১। চাঁদপুরের মেয়েরা মানুষ হিসেবে খুবই ভালো, অথিতিপরায়াণ।তাদের সরল ভালবাসায় আপনি মুগ্ধ হবেন। আর শ্বশুরবাড়ী চাঁদপুর হলে ইলিশ নিয়ে চিন্তা করতে হবে না । আর আসল কথা হলো চাঁদপুরে লোকের মাথায় প্যাচ জিলাপীর থেকেও বেশী। চাদপুরের মেয়েরা ছেলে ঘুরাতে ওস্তাদ। ২২। দিনাজপুরের মেয়েরা যে খুব সুন্দরী হয়।

২৩। চাপাই নবাবগঞ্জের মানুষ সরল মনের অধিকারী। ২৪। গাজীপুরের মেয়েরা খুব ই ভাল, মিশুক এবং রসিক । এখাঙ্কার মেয়েরা জেদী, লাজুক ,মিডিয়াম সুন্দর, মিডিয়াম স্মার্ট এবং সংস্কৃতি মনা। ২৫। নরসিংদীর মেয়েরা উড়াল পঙ্খীর মতো তাদের মন আর চলার ঢং ।

২৬। কিশোরগঞ্জের মেয়েরা একটু বোকাসোকা আর ডেয়ারিং প্রকৃতির। মিশুক, বন্ধুপাগল বা বন্ধুপ্রেমী হয়। স্বামী ভক্ত হয় তবে এমনও হতে পারে যে সারাজীবন বউয়ের দ্বারা নিগৃহীত হওয়া; অসম্ভব কিছু না।

২৭। নারায়নগঞ্জের মেয়েরা অতিশয় ভালো, ভদ্র, সামাজিক, কীভাবে পরিবার আর মুরুব্বিদের সামলাতে হয় তারা খুব ভালো জানে। সংসারে ঝামেলাহীন য়ার সবসময় হাসি-খুশি, মিলেমিশে থাকে এমন বউ আনতে চাইলে নারায়নগঞ্জের মেয়েরাই সেরা।
১৬ এপ্রিল, ২০১৬/এমটিনিউজ২৪/এসপি/এমএন

Follow করুন এমটিনিউজ২৪ গুগল নিউজ, টুইটার , ফেসবুক এবং সাবস্ক্রাইব করুন এমটিনিউজ২৪ ইউটিউব চ্যানেলে