মঙ্গলবার, ১৯ এপ্রিল, ২০১৬, ০৯:৩৯:৫১

জীবনে ইতিবাচক থাকলে চমৎকার ১৩টি সুফল পাওয়া যাবে

জীবনে ইতিবাচক থাকলে চমৎকার ১৩টি সুফল পাওয়া যাবে

এক্সক্লুসিভ ডেস্ক : বর্তমানে আমাদের সমাজে ইতিবাচক মানুষের চেয়ে নেতিবাচক মানুষের সংখ্যা অনেক বেশি। তাই প্রতিনিয়ত নানা সমস্যার মধ্যে পড়তে হচ্ছে তাদের। কিন্তু অনেক চেষ্টা করানোর পরেও এর কোনো সুফল পাওয়া যাচ্ছে না। আসলে এর একটাই কারণ নেতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গি দুরকরে সর্বদা ইতিবাচক থাকার চেষ্টা করতে হবে। তাহলেই হয়তো সব সময় নিজেকে সুখী এবং সুস্থ হিসেবে পাওয়া যেতে পারে। আপনি কি একজন ইতিবাচক মানুষ? সর্বদাই ইতিবাচক মনোভাবে বিশ্বাস করেন? তাহলে নিশ্চয় আমার এই কথা গুলোর সঙ্গে একমত হবেন-

১. ইতিবাচক ভাবনা সু-স্বাস্থ্যের উপাদান।

২. সুস্পর্ক তৈরিতেও মৌলিক উপাদান ইতিবাচক ভাবনা।

৩. অভ্যাসগত পরিবর্তন এবং চরিত্রগঠনে ভূমিকা পালন করে ইতিবাচক ভাবনা।

৪. চিকিৎসা বিজ্ঞানের আধুনিক গবেষণা অনুযায়ী মানব দেহে রোগ প্রতিরোধক ব্যবস্থাপনাকে সচল রাখতে শ্রেষ্ঠ ওষুধ ইতিবাচক ভাবনা।

৫. ইতিবাচক ভাবনা মানব দেহের রক্ত সঞ্চালনারও নিয়ন্ত্রক।

৬. ইতিবাচক ভবানা মানব মননে একরোখা ভাব কাটিয়ে নমনীয়তা আনতে সাহায্য করে।
 
৭. বৈজ্ঞানিক গবেষণা থেকে প্রাপ্ত তথ্য অনুযায়ী, ইতিবাচক ভাবনা মানুষের দীর্ঘায়ুরও উপাদান। গবেষণা বলছে, নেতিবাচক ভাবনার মানুষের থেকে তুলনায় ১০ বছর বেশি বাঁচেন ইতিবাচক মানুষ।

৮. যন্ত্রণা সহ্য করার ক্ষমতা বাড়িয়ে দেয় ইতিবাচক ভাবনা।

৯. সমাজ পরিবর্তনের ক্ষেত্রেও ইতিবাচক ভাবনা সাফল্যের চাবিকাঠি। সমাজের অবস্থা, সংস্কৃতি, 'সমাজের স্বাস্থ্যে'র বিকাশের জন্য সবাইকে ইতিবাচক ভাবনার হওয়া দরকার।

১০. ইতিবাচক ভাবনা মানুষের মধ্যে নেতৃত্ব দানের দক্ষতাকে প্রশমিত করে।

১১. জীবনকে বেশি উপভোগ করতে চাইলে ইতিবাচক ভাবনার মত সুফল দায়ক উপাদন আর কিছু হতে পারে না।

১২. আত্মমর্যাদাবোধের অন্যতম উপাদান ইতিবাচক ভাবনা।

১৩. ইতিবাচক মানুষই পারে নিজের ভাবনাকে ছড়িয়ে দিতে।-জিনিইজ
১৯ এপ্রিল, ২০১৬/এমটিনিউজ২৪/জহির/মো:জই

Follow করুন এমটিনিউজ২৪ গুগল নিউজ, টুইটার , ফেসবুক এবং সাবস্ক্রাইব করুন এমটিনিউজ২৪ ইউটিউব চ্যানেলে