নামাজ সম্পর্কিত পবিত্র কোরআনের কয়েকটি মহামূল্যবান বাণী
ইসলাম ডেস্ক: নামাজ বেহেশতের চাবি। প্রতিটি মুসলিমের উচিত ৫ওয়াক্ত নামাজ আদায় করা। নামাজ কায়েম সম্পর্কে আমাদের পবিত্র কোরআনে অনেক বাণী এসেছে। এখানে সালাত সম্পর্কে কোরআনের কয়েকটি বাণী উল্লেখ করা হলো ।
১. আর সালাত কায়েম করো আমাকে স্মরণ করার জন্য । ’ (সূরা ২০ তোয়াহা : আয়াত - ১৪)
২. সালাত কায়েম করো এবং যাকাত দিয়ে দাও। আর যারা রুকু করে তাদের সাথে রুকু করো (অর্থাৎ জামাতে সালাত আদায় করো)। ’ (সূরা ২ আল বাকারা : আয়াত - ৪৩)
৩. যে কিতাব তোমার প্রতি অহী করা হয়েছে , তা থেকে তিলাওয়াত করো এবং সালাত কায়েম করো। ’ (সূরা ২৯ আনকাবূত : আয়াত - ৪৫)
৪. অবশ্যি সালাত বিরত রাখে অশ্লীল ও মন্দ কাজ থেকে । ’ (সূরা ২৯ আনকাবূত : আয়াত - ৪৫)
৫. তোমার পরিবার পরিজনকে সালাতের আদেশ করো। এবং এর উপর অটল থাকো। ’ (সূরা ২০তোয়াহা : ১৩২)
৬. (লোকমান তার ছেলেকে এই বলে উপদেশ দিয়েছিল) হে আমার পুত্র ! সালাত কায়েম করবে , ভালো কাজের নির্দেশ দেবে , অসৎ ও মন্দ কাজ থেকে নিষেধ করবে , আর (এতে বিপদ আপদ আসলে) ধৈর্য ধরবে। ’ (সূরা ৩১ লোকমান : আয়াত - ১৭)
৭. অর্থ : তোমরা সাহায্য প্রার্থনা করো সবর (ধৈর্য) ও সালাতের মাধ্যমে। ’ (সূরা ২ আল বাকারা : আয়াত - ৪৫)
৮. একদল লোক আছে , তাদেরকে ব্যস্ততা এবং ব্যবসা - বানিজ্য আল্লাহর স্মরণ এবং সালাত কায়েম করা থেকে বিরত রাখেনা। ’ (সূরা ২৪ নূর : আয়াত - ২৭)
৯. (একদল লোক আছে) তাদেরকে যদি আমি দেশের ক্ষমতায় অধিষ্ঠিত করি , তবে তারা সালাত কায়েম করবে .....................।’ (সূরা ২২ আল হজ্জ : আয়াত ৪১)
১০. (ইবরাহিম দোয়া করেছিল:) হে আমার প্রভু ! আমাকে সালাত কায়েমকারী বানাও আর আমার বংশধরদের মধ্য থেকেও । (সূরা ১৪ ইবরাহিম : আয়াত - ৪০)
২৬ অক্টোবর, ২০১৫/এমটিনিউজ২৪/রাসেল/মাহমুদ