ইসলামে নামাজের মর্যাদা
ইসলাম ডেস্ক: ইসলামী শরীয়তের পরিভাষায় ছালাত হল, নির্দিষ্ট কিছু কথা ও কাজের মাধ্যমে আল্লাহর ইবাদত করা, যা তাকবীর তথা আল্লাহু আকবা বলে শুরু করতে হয় এবং তাসলীম তথা আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহ্ বলে শেষ করতে হয়।
আল্লাহ তাআলা বলেন:
(إنَّ الصَّلاَةَ تَنْهَى عَنْ الْفَحْشاَءِ وَالْمُنْكَرِ وَلَذِكْرُ اللهِ أكْبَرُ وَاللهُ يَعْلَمُ ماَ تَصْنَعُوْنَ)
“নিশ্চয় নামায অশ্লিলতা ও গর্হিত কাজ থেকে বিরত রাখে, আর আল্লাহর যিকির (স্মরণ) হল সব চাইতে বড়, এবং তোমরা যা কর সে স¤পর্কে তিনি জ্ঞান রাখেন।” (সূরা আনকাবুত: ৪৫)
মূলত ইসলামের পাঁচটি স্তম্ভের মধ্যে নামায হল দ্বিতীয় স্তম্ভ। কালেমার পরেই উহার স্থান। আল্লাহ তায়ালা স্বীয় রাসূল (ছাল্লাল্লাহু আলাইহে ওয়া সাল্লাম) কে উর্ধ্বাকাশে মেরাজে নিয়ে সরাসরি কথপোকথনের মাধ্যমে মুসলিম জাতির উপর এই নামায ফরয করেছেন। বান্দা সর্বপ্রথম নামাযের ব্যাপারেই জিজ্ঞাসিত হবে। আবু হুরাইরা (রাঃ) বলেনঃ রাসূলুল্লাহ্ (ছাল্লাল্লাহু আলাইহে ওয়া সাল্লাম) বলেনঃ
( إنَّ أوَّلَ مَا يُحَاسَبُ بِهِ الْعَبْدُ بِصَلاَتِهِ , فَإنْ صَلَحَتْ فَقَدْ أفْلَحَ وَأنْجَحَ ,وَإنْ فَسَدَتْ فَقَدْ خاَبَ وَخَسِرَ…)
“(কিয়ামতের ময়দানে) বান্দার সর্বপ্রথম যে আমলের হিসাব নেয়া হবে তা হল এই নামায। উহা যদি বিশুদ্ধ হয়ে যায় তবে সে মুক্তি পেয়ে গেল ও সফল হল। আর উহা যদি বিনষ্ট বা বরবাদ হয়ে যায়, তবে সে ধ্বংস ও ক্ষ
২৮ অক্টোবর, ২০১৫/এমটিনিউজ২৪/রাসেল/মাহমুদ