 
                                        
                                        
                                       
                                        
                                             
                                                                                    
নিয়ামাত উল্লাহ আহমাদ : পবিত্র রমজান মাসে সারাদিন রোজা রাখার পর সূর্যাস্তের সাথে সাথে ইফতার করা অনেক সওয়াবের কাজ। ইফতারের মাধ্যমে যেভাবে সারাদিনের ক্ষুধা-তৃষ্ণা দূর হয় তেমনি অসংখ্য সওয়াব লাভ হয়ে থাকে।
নবী করীম (সা.) সূর্যাস্তের সাথে সাথে শিগগিরই শিগগিরই ইফতার করার জন্য সাহাবীগণকে তাগিদ করতেন। তাই শিগগিরই শিগগিরই ইফতার করার মধ্যে অনেক তাৎপর্য নিহিত রয়েছে।
হাদীস শরীফে বর্ণিত হয়েছে, কোন ব্যক্তি যদি রমজানে কোন রোজাদার ব্যক্তিকে ইফতার করায়, তবে তার সব গুনাহ্ মাফ হয়ে যায়। আর সেই ব্যক্তি জাহান্নামের আগুন থেকে আল্লাহর রহমতে নাজাত পাবে।
অপর এক হাদীসে বর্ণিত হয়েছে, রমজান মাসে কোন ব্যক্তি যদি কোন রোজাদারকে খেজুর কিংবা মিষ্টি, শরবত অথবা অল্প পরিমাণ দুধ দিয়েও ইফতার করায়, তবে তার জন্য রমজান মাসের প্রথম অংশে আল্লাহর রহমত ও করুণা, দ্বিতীয় অংশে ক্ষমা এবং তৃতীয় অংশে জাহান্নামের শাস্তি থেকে নাজাতের সুসংবাদ রয়েছে।
ইফতারের দোয়া : আল্লাহুম্মা লাকা ছুমতু ওয়া তাওয়াক্কালতু আ’লা রিয্ক্বিকা ওয়া আফ্তারতু বিরহ্মাতিকা ইয়া আরহামার রাহিমীন।
অর্থ : হে আল্লাহ্! আমি তোমার জন্য রোজা রেখেছি এবং তোমার দেয়া রুজির ওপর ভরসা করেছি এবং তোমার রহমতের ওপর ইফতার করছি। হে সর্বোচ্চ দয়ালু ও দয়াময়।
১৪ জুলাই ২০১৪/এমটিনিউজ২৪/প্রতিবেদক/জেইউএ/দৌলত/
 
  
                             
                                    
                 
  
                             
                                    
                 
  
                             
                                    
                 
  
                             
                                    
                