 
                                        
                                        
                                       
                                        
                                             
                                                                                    
ইসলাম ডেস্ক : (১) নামাজর মধ্যে কথা বললে, (২) অন্য লোককে সালাম দিলে, (৩) অপরের সালামের উত্তর দিলে, (৪) প্রয়োজন ছাড়া কাশি দিলে, (৫) উহ্ আহ্ শব্দ করলে, (৬) দুঃখ-কষ্ট অথবা ব্যথার কারণে চিৎকার দিলে, (৭) অন্যের হাঁচির জবাবে ‘ইয়ারহামুকাল্লাহ’ বললে (তবে নামাজি নিজে হাঁচি দিয়ে ‘আলহামদুলিল্লাহ বললে নামাজ ভঙ্গ হবে না), (৯) দুঃসংবাদ পেয়ে ‘ইন্না লিল্লাহ বললে, (১০) আশ্চর্যজনক সংবাদ শুনে ‘সুবহানাল্লাহ্’ বললে, (১১) নামাজের মধ্যে কোরআন শরীফ দেখে সূরা-কেরয়াত পাঠ করলে, (১২) নামাজের মধ্যে শব্দ করে হাসলে, (১৩) নামাজের মধ্যে পানাহার করলে, (১৪) আমলে কাছির করলে (অর্থাৎ এমন কার্যাদি করা যা দেখে মানুষ মনে করে যে, লোকটি নামাজে নেই, (১৫) নামাজের মধ্যে ইচ্ছাকৃতভাবে সূরা কেরয়াত ভুল পাঠ করলে কিংবা উচ্চারণের জন্য অর্থ বিগড়িয়ে গেলে, (১৬) নামাজরত ব্যক্তি অন্যের লোকমা গ্রহণ করলে, (১৭) ভিন্ন ভিন্ন নামাজরত ব্যক্তি একে অন্যকে লোকমা দিলে, আর লোকমা গ্রহণ করলে তার নামাজও ভঙ্গ হবে, (১৮) নামাজের ভিতরে মানুষের কাছে কিছু প্রার্থনা করলে, (১৯) নামাজ অবস্থায় নিদ্রামগ্ন হয়ে ঢলে পড়লে, (২০) নামাজের আহকাম বা আরকান (ফরজ) ছুটে গেলে, (২১) অযথা গলা খাকার দিলে, (২২) নামাজরত অবস্থায় সন্তানকে দুধপান করালে।
২১ জুলাই ২০১৪/এমটিনিউজ২৪/এমজেইউ/দৌলত/
 
  
                             
                                    
                 
  
                             
                                    
                 
  
                             
                                    
                 
  
                             
                                    
                