দ্বিতীয় এক আয়াত দ্বারা এ আয়াতের ব্যাখ্যা এভাবে করা হয়েছে- ‘আর সেদিন সে কাফেরদেরকে ডেকে জিজ্ঞেস করা হবে, তোমরা নবীদেরকে কি উত্তর প্রদান করেছিলে? বস্তুতঃ সেদিন তাদের তেকে সমুদয় বিষয়বস্তুই বিলুপ্ত হয়ে যাবে তারা পরস্পর জিজ্ঞেস করতে পারবেন। (কাসাস : ৬৫-৬৬)
অর্থাৎ জিজ্ঞেস করা হবে যে, নবীগণ হিদায়াত করার পর তোমরা হিদায়াত কবুল করেছিলে কি? এ প্রশ্নের জবাব কেউই দিতে পারবে না।
কোরআন পাকে এরশাদ হয়েছে- যেদিন আল্লাহ্ তায়ালা নবীগণকে সমবেত করবেন, অতপর বলবেন, তোমরা উত্তরপ্রাপ্ত হয়েছিলে? তারা নিবেদন করবে, আমাদের কিছু জানা নেই, নিশ্চয়ই আপনি গোপনীয় বিষয়সমূহ সম্পূর্ণ জ্ঞাত। মায়েদা : ১০১)
এ সকল প্রশ্ন নবীগণের সামনে তাঁদের উম্মতদেরকে করা হবে। উম্মতগণ তখন আল্লাহর ভয়ে এত ভীত হয়ে যাবে যে, কোন উত্তরই দিতে পারবে না।
২ আগস্ট ২০১৪/এমটিনিউজ২৪/এমজেইউ/দৌলত/