রাসূলুল্লাহ্ (সা.) বলেছেন, জুমার দিনে ও রাতে আমার প্রতি বেশি করে দরূদ শরিফ পাঠ করো। যে ব্যক্তি এরূপ দরূদ শরিফ পাঠ করবে, হাশরের ময়দানে আমি তার জন্য আল্লাহ সামনে সাক্ষ্য প্রদান করব এবং সুপারিশ করব। (বাইহাকি শরিফ)
নবী করিম (সা.) -এর সুসংবাদের ভিত্তিতেই সাহাবায়ে কেরামের যুগ থেকে শুরু করে আজ পর্যন্ত আবেদ-জাহেদ বান্দাগণ জুমা দিবসে সর্বাধিক দরূদ শরিফ পড়ে আসছেন। অত্যধিক দরূদ পঠিত হয় বলেই জুমার দিনকে ইয়াওমুজ্জাহারা অর্থাৎ ফুলেল দিবস এবং জুমার রাতকে লাইলাতুজ জাহরা বা ফুলেল রজনী নামে অভিহিত করা হয়।
২৭ আগস্ট,২০১৫/এমটিনিউজ২৪/রাসেল/এমআর