১। মা-বাবার হক আদায় করা। যারা মা-বাবার অবাধ্য হয়, তাদের দোয়া কবুল হয় না।
২। হালাল উপায়ে জীবিকা অর্জন। খাদ্য-খাবার পোশাক পরিচ্ছদ সবকিছু হালাল আয়ের হতে হবে।
৩। সাধ্য অনুযায়ী আত্মীয়-স্বজনের হক আদায় করা। যারা আত্মীয় স্বজনের প্রতি লক্ষ রাখে না, তাদের হক আদায় করে না, তাদের দোয়া কবুল হয় না।
৪। কোনো মুসলমানের সাথে তিন দিনের বেশি কথা-বার্তা বন্ধ রাখা যাবে না। এ রকম লোকের দোয়া কবুল হয় না। এর দ্বারা বুঝানো হয়েছে যে, মুসলমানের সাথে সু-সম্পর্ক থাকতে হবে।
৫। সাধ্য মতো ভালো কাজ করা ও করতে উৎসাহিত করা। হাদিস শরিফে রাসুলুল্লাহ সা. বলেছেন, ‘তোমরা মাথা উঁচু করে চিৎকার করতে থাক অথচ তোমাদের দোয়া কবুল হয় না। হবে কিভাবে? তোমাদের চোখের সামনে অনেক অন্যায় কাজ হয়, সাধ্য থাকা সত্ত্বেও তোমরা তাতে বাধা প্রদান করো না।
৬। গীবত বর্জন করা। গীবতকারীদের দোয়া কবুল হয় না।
৭। পরশ্রীকাতরতা অর্থাৎ অন্যের ভাল দেখে মনে মনে হিংসা লাগা এবং সেটা ধ্বংস হওয়ার কামনা করা অন্যায়। মনের এই হিংসা পরিত্যাগ করতে হবে।
৮। কৃপণতা বর্জন করতে হবে। যতটুকু ব্যয় করা প্রয়োজনব, সেখানেও ব্যয় না করে অর্থ জমা করে রাখার অভ্যাস বর্জন করতে হবে।
১৯ আগস্ট,২০১৫/এমটিনিউজ২৪/রাসেল/এমআর