স্পোর্টস ডেস্ক : সম্প্রতি সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যম ফেসবুকে নিজের অফিশিয়াল পেজে আয়াতুল কুরসির ফজিলত তুলে ধরেছেন মেহেদী হাসান মিরাজ।
বাংলাদেশ জাতীয় ক্রিকেট দলের সব ক্রিকেটাররাই সব সময়ই ধার্মিকতার পরিচয় দিয়েছেন। মুসলমান হিসেবে তারা ইসলামী বিধিনিষেধের আলোকে মহান আল্লাহর ইবাদত-বন্দেগী করে থাকেন। মেহেদী হাসান মিরাজও তার ব্যতিক্রম নন। মহান আল্লাহর ইবাদত-বন্দেগীতেও সর্বদা সচেষ্ট তিনি।
এবার তিনি ফেসবুকে তার ভক্ত-সমর্থকদের সঙ্গেও আল কোরআনের সবচেয়ে বড় আয়াত ‘আয়াতূল কুরসী’র ফজিলত তুলে ধরেছেন। দুটি ছবি পোস্ট করেন তিনি। যার একটিতে দেখা যায়, বাংলা উচ্চারণসহ আরবিতে লেখা আয়াতুল কুরসি। আরেকটি ছবিতে আয়াতুল কুরসির পাঁচটি ফজিলত।
ক্যাপশনে মিরাজ লিখেছেন, ‘আল্লাহ আমাদের সবাইকে আয়াতুল কুরসি পড়ার তৌফিক দান করুক এবং আমল করার তৌফিক দান করুক আমিন।’
আয়াতুল কুরসি হচ্ছে পবিত্র কোরআন শরীফের দ্বিতীয় সুরা আল বাকারার ২৫৫তম আয়াত। এটি কোরআন শরীফের সবচেয়ে প্রসিদ্ধ ও বড় আয়াত। এতে সমগ্র মহাবিশ্বের উপর আল্লাহর জোরালো ক্ষমতার কথা বর্ণনা করা।ইসলামিক বিশ্বে এটি ব্যাপকভাবে মুখস্ত করা হয় এবং আমল করা হয়।
বাংলাদেশ জাতীয় ক্রিকেট দলে একজন নিয়মিত ক্রিকেটার মিরাজ। এর আগে মিরাজের অসাধারণ অধিনায়কত্বের সুবাদে বাংলাদেশ যুব দল ২০১৬ আইসিসি অনূর্ধ্ব-১৯ ক্রিকেট বিশ্বকাপে সেমি ফাইনালে প্রবেশ করতে সামর্থ হয়।
২০ অক্টোবর ২০১৬, মেহেদীর ইংল্যান্ডের বিপক্ষে টেস্ট অভিষেক হয়। তিনি একজন অফ ব্রেক বোলার। তিনি তার প্রথম টেস্ট ইনিংসে ৫ উইকেটসহ ইংল্যান্ডের অভিষেক খেলোয়াড় বেন ডাকেটের উইকেটও লাভ করেন। এই ম্যাচে সপ্তম কনিষ্ঠ বাংলাদেশী টেস্ট খেলোয়াড় হিসেবে তার অভিষেক হয়।