বরকতময় ও পূণ্যভূমি হিসেবে স্বীকৃত মজলুম জনপদ ফিলিস্তিন। কুরআনুল কারিমের ৫ স্থানে ফিলিস্তিনকে বরকতময় ও পূণ্যভূমি হিসেবে ঘোষণা করা হয়েছে। সে কারণে ফিলিস্তিনের প্রতি সমর্থন ও ভালোবাসা প্রত্যেক মুসলমানের ঈমানের একান্ত দাবি।
দখলদার ইসরাইল ইয়াহুদি গোষ্ঠীর নির্মম অত্যাচার-নির্যাতন ও বোমা-বারূদে মজলুম জনপদ ফিলিস্তিনের বাতাস ভারি হয়ে ওঠেছে। শিশু-কিশোর-বৃদ্ধ নারী-পুরুষ মরছে। ধ্বংস হচ্ছে দেশটির মুসলমানদের আশ্রয়স্থল। ধ্বংসের পথে মুসলমানদের কেবলা বায়তুল মুকাদ্দাস।
অথচ ফিলিস্তিন ও বায়তুল মুকাদ্দাস রক্ষা করা শধু মুসলিমদের জন্যই নয় বরং যারা নিজেদের আসমানি কিতাবের অনুসারী (ইয়াহুদি ও খ্রিস্টান) বলে দাবি করছে তাদের একান্ত নৈতিক দায়িত্ব। দখলদার ইসরাইলি ইয়াহুদিরা যেন তা বেমালম ভুলে গেছে।
দলমত নির্বিশেষে বিশ্বব্যাপী মুসলিম উম্মাহ ফিলিস্তিন, জেরুজালেম এবং বায়তুল মুকাদ্দাস ইস্যুতে একমত। এ পবিত্র স্থানগুলোর অবস্থান মর্যাদা ও সম্মানের। ইসলামের দৃষ্টিকোন থেকেও ফিলিস্তিন রাষ্ট্র, জেরুজালেম ভূখণ্ড, বায়তুল মুকাদ্দাস সংরক্ষণ ও পরিপূর্ণ রক্ষা করা মুসলিম উম্মাহর ওপর আবশ্যক। কারণ কুরআনুল কারিমের এ অঞ্চলের আলোচনা এবং বরকত ও মর্যাদার ঘোষণাই এর প্রমাণ।