শনিবার, ০২ সেপ্টেম্বর, ২০১৭, ০৭:১২:০১

কারাগারে যেভাবে ঈদ কাটাচ্ছেন কারাবন্দিরা

কারাগারে যেভাবে ঈদ কাটাচ্ছেন কারাবন্দিরা

সুজন কৈরী : কেউ প্রিয়জনের জন্য নিয়ে গেছেন পোলাও-মাংস, কেউ আবার সেমাই। কেউ নিয়ে আসেন নতুন কাপড়। প্রতি বছর দুই ঈদে কারাবন্দিদের জন্য আয়োজন করা হয় বিশেষ খাবারের। দেশের ৬৮ কারাগারে এবারের ঈদেও সেই বন্দোবস্ত করা হয়।

প্রতিবছরের মতো এবারও কারাবন্দিদের জন্য বিশেষ খাবারের ব্যবস্থা করেছে কারা কর্তৃপক্ষ। ঈদের দিন তিন বেলা ভালো খাবার খাওয়ার পাশাপাশি বন্দিদের জন্য বিনোদন ও খেলাধুলার আয়োজনও করা হয়।

কারা সূত্র জানায়, প্রতিটি কারাগারে বন্দিদের জন্য কারাভ্যন্তরে ঈদের জামাতের ব্যবস্থা করা হয়। এদিন সকালে সব কারাবন্দিদের নাশতায় দেয়া হয় সেমাই, পায়েস-মুড়ি। সকালে ঈদের নামাজ কারাগারের ভেতরেই আদায় করেন বন্দিরা। দুপুরে বন্দিদের দেয়া হয় সাদাভাত, রুই মাছ আর আলুর দম। রাতের খাবারে পোলাও, গরু অথবা খাসির মাংস, ডিম, কোমল পানীয়, মিষ্টান্ন এবং পান-সুপারি দেয়া হবে।

এছাড়া দিনশেষে এবারও বন্দিদের জন্য সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছে। এতে কারাবন্দিরাই গান-বাজনা করে আনন্দ উপভোগ করবেন। সেই সঙ্গে কারাগারের খোলা ময়দানে ক্রিকেট-ফুটবলসহ বিভিন্ন খেলাধুলারও আয়োজন করা হয়েছে। যা ঈদের তিনদিন চলবে।

সূত্র জানায়, প্রতিবারের মতো এবারও ঈদের দিনে বন্দিদের সঙ্গে পরিবারের সদস্যরা দেখা করার বিশেষ সুযোগ পেয়েছেন। কেউ-কেউ বাসা থেকে রান্না করা খাবারও পাঠিয়েছেন। সেসব খাবার বন্দিদের দেয়া হয়েছে।

ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারের (কেরানীগঞ্জ) সিনিয়র জেল সুপার মো. জাহাঙ্গীর কবির বলেন, ঈদ উপলক্ষে কারাবন্দিদের জন্য ঈদের তিনদিন তিন বেলাই বিশেষ খাবাবের আয়োজন করা হয়। বন্দিদের ঈদ আনন্দের কথা বিবেচনা করে সকালে ঈদ জামাতের আয়োজনও করা হয়েছে। ঈদ-উল-আযহা উপলক্ষে কারাগারের ভেতরে সুসজ্জিত করাসহ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান ও খেলাধুলার আয়োজনও করা হয়।

সুজন কৈরী : কেউ প্রিয়জনের জন্য নিয়ে গেছেন পোলাও-মাংস, কেউ আবার সেমাই। কেউ নিয়ে আসেন নতুন কাপড়। প্রতি বছর দুই ঈদে কারাবন্দিদের জন্য আয়োজন করা হয় বিশেষ খাবারের। দেশের ৬৮ কারাগারে এবারের ঈদেও সেই বন্দোবস্ত করা হয়।

প্রতিবছরের মতো এবারও কারাবন্দিদের জন্য বিশেষ খাবারের ব্যবস্থা করেছে কারা কর্তৃপক্ষ। ঈদের দিন তিন বেলা ভালো খাবার খাওয়ার পাশাপাশি বন্দিদের জন্য বিনোদন ও খেলাধুলার আয়োজনও করা হয়।

কারা সূত্র জানায়, প্রতিটি কারাগারে বন্দিদের জন্য কারাভ্যন্তরে ঈদের জামাতের ব্যবস্থা করা হয়। এদিন সকালে সব কারাবন্দিদের নাশতায় দেয়া হয় সেমাই, পায়েস-মুড়ি। সকালে ঈদের নামাজ কারাগারের ভেতরেই আদায় করেন বন্দিরা। দুপুরে বন্দিদের দেয়া হয় সাদাভাত, রুই মাছ আর আলুর দম। রাতের খাবারে পোলাও, গরু অথবা খাসির মাংস, ডিম, কোমল পানীয়, মিষ্টান্ন এবং পান-সুপারি দেয়া হবে।

এছাড়া দিনশেষে এবারও বন্দিদের জন্য সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছে। এতে কারাবন্দিরাই গান-বাজনা করে আনন্দ উপভোগ করবেন। সেই সঙ্গে কারাগারের খোলা ময়দানে ক্রিকেট-ফুটবলসহ বিভিন্ন খেলাধুলারও আয়োজন করা হয়েছে। যা ঈদের তিনদিন চলবে।

সূত্র জানায়, প্রতিবারের মতো এবারও ঈদের দিনে বন্দিদের সঙ্গে পরিবারের সদস্যরা দেখা করার বিশেষ সুযোগ পেয়েছেন। কেউ-কেউ বাসা থেকে রান্না করা খাবারও পাঠিয়েছেন। সেসব খাবার বন্দিদের দেয়া হয়েছে।

ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারের (কেরানীগঞ্জ) সিনিয়র জেল সুপার মো. জাহাঙ্গীর কবির বলেন, ঈদ উপলক্ষে কারাবন্দিদের জন্য ঈদের তিনদিন তিন বেলাই বিশেষ খাবাবের আয়োজন করা হয়। বন্দিদের ঈদ আনন্দের কথা বিবেচনা করে সকালে ঈদ জামাতের আয়োজনও করা হয়েছে। ঈদ-উল-আযহা উপলক্ষে কারাগারের ভেতরে সুসজ্জিত করাসহ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান ও খেলাধুলার আয়োজনও করা হয়। আমাদেরসময়
এমটিনিউজ/এসএস

Follow করুন এমটিনিউজ২৪ গুগল নিউজ, টুইটার , ফেসবুক এবং সাবস্ক্রাইব করুন এমটিনিউজ২৪ ইউটিউব চ্যানেলে