বুধবার, ১৮ অক্টোবর, ২০১৭, ১০:৫৯:৪৫

ভারতের উপকূলে বাংলাদেশের যুদ্ধজাহাজ

ভারতের উপকূলে বাংলাদেশের যুদ্ধজাহাজ

নিউজ ডেস্ক : বন্ধুত্বপূর্ণ সফরে ভারতের উপকূলে এল বাংলাদেশের যুদ্ধজাহাজ। চারদিনের সফরে ভারতে এসেছে এটি। মঙ্গলবার সকালে বাংলাদেশের ওই যুদ্ধজাহাজ আসে বিশাখাপত্তনমে ইস্টার্ন নাভাল কমান্ডের ঘাঁটি পরিদর্শনে।

ভারতে সফরের আগে বঙ্গোপসাগরে এক বিশেষ মহড়ায় অংশ নেয় এই যুদ্ধজাহাজ। এদিন ‘সমুদ্র অভিযান’ নামের ওই যুদ্ধজাহাজকে স্বাগত জানাতে উপস্থিত ছিলেন ভারতীয় নৌসেনার ইস্টার্ন ফ্লিটের উচ্চপদস্থ নেভি অফিসারেরা।

বিএনএস সমুদ্র অভিযানের কমান্ডার হিসেবে রয়েছে এম মনিরুজ্জামান। এটি ক্যাডেট ট্রেনিং স্কোয়াড্রনের একটি সদস্য জাহাজ। ট্রেনিং-এর জন্য এর মধ্যে রয়েছে ৬০ জন। বিশাখাপত্তনমে থাকাকালীন ক্রস ডেক ভিজিট সহ একাধিক বিষয়ে অংশ নেবে বাংলাদেশের নৌবাহিনীর জওয়ানেরা।

১৯৬৯ সাল থেকে ২০১৫ সাল পর্যন্ত জাহাজটি ইউএসসিজিএস রাশ নামে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের কোস্ট গার্ডে নিয়োজিত ছিল। ২০১৫ সালের ৩ ফেব্রুয়ারি তে এই জাহাজটিকে অবসরে পাঠানো হয়। একই বছরের ৫ মে একে বাংলাদেশ নৌবাহিনীর কাছে হস্তান্তর করা হয়। ভবিষ্যৎ এ এই জাহাজে জাহাজ বিধ্বংসী ক্ষেপণাস্ত্র, ভূমি থেকে আকাশে নিক্ষেপযোগ্য মিসাইল, টর্পেডো সংযোজনের পরিকল্পনা রয়েছে। এর ফলে এটি নৌবাহিনীর অন্যতম শক্তিশালী জাহাজ হয়ে উঠবে।ভারতের উপকূলে ভিড়ল বাংলাদেশের যুদ্ধজাহাজ ‘সমুদ্র অভিযান’

বিশাখাপত্তনম: বন্ধুত্বপূর্ণ সফরে ভারতের উপকূলে এল বাংলাদেশের যুদ্ধজাহাজ। চারদিনের সফরে ভারতে এসেছে এটি। মঙ্গলবার সকালে বাংলাদেশের ওই যুদ্ধজাহাজ আসে বিশাখাপত্তনমে ইস্টার্ন নাভাল কমান্ডের ঘাঁটি পরিদর্শনে।

ভারতে সফরের আগে বঙ্গোপসাগরে এক বিশেষ মহড়ায় অংশ নেয় এই যুদ্ধজাহাজ। এদিন ‘সমুদ্র অভিযান’ নামের ওই যুদ্ধজাহাজকে স্বাগত জানাতে উপস্থিত ছিলেন ভারতীয় নৌসেনার ইস্টার্ন ফ্লিটের উচ্চপদস্থ নেভি অফিসারেরা।

বিএনএস সমুদ্র অভিযানের কমান্ডার হিসেবে রয়েছে এম মনিরুজ্জামান। এটি ক্যাডেট ট্রেনিং স্কোয়াড্রনের একটি সদস্য জাহাজ। ট্রেনিং-এর জন্য এর মধ্যে রয়েছে ৬০ জন। বিশাখাপত্তনমে থাকাকালীন ক্রস ডেক ভিজিট সহ একাধিক বিষয়ে অংশ নেবে বাংলাদেশের নৌবাহিনীর জওয়ানেরা।

১৯৬৯ সাল থেকে ২০১৫ সাল পর্যন্ত জাহাজটি ইউএসসিজিএস রাশ নামে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের কোস্ট গার্ডে নিয়োজিত ছিল। ২০১৫ সালের ৩ ফেব্রুয়ারি তে এই জাহাজটিকে অবসরে পাঠানো হয়। একই বছরের ৫ মে একে বাংলাদেশ নৌবাহিনীর কাছে হস্তান্তর করা হয়। ভবিষ্যৎ এ এই জাহাজে জাহাজ বিধ্বংসী ক্ষেপণাস্ত্র, ভূমি থেকে আকাশে নিক্ষেপযোগ্য মিসাইল, টর্পেডো সংযোজনের পরিকল্পনা রয়েছে। এর ফলে এটি নৌবাহিনীর অন্যতম শক্তিশালী জাহাজ হয়ে উঠবে।-কলকাতা২৪
এমটিনিউজ২৪.কম/টিটি/পিএস

Follow করুন এমটিনিউজ২৪ গুগল নিউজ, টুইটার , ফেসবুক এবং সাবস্ক্রাইব করুন এমটিনিউজ২৪ ইউটিউব চ্যানেলে